৮৫৯ চারি বৎসর পরে পল মেণ্টের পুনরায় নিৰ্ব্বাচন হয়, সেইবা । দাদাভাই আর নিৰ্ব্বাচিত হইতে পারিলেন না । সেই বারের নির্বাচনে রক্ষণশীল সম্প্র
- {भू नौफुढीj कीों छ द:ब्रुन ।
১৮৯৬ খ্রীঃ আব্দ হইতে তিনি সৈন্ত বিভাগে ও নৌবিভাগে ভারতবাসীরা যtহাতে উচ্চপদ প্রাপ্ত হইতে পারে, তদ্বিষয়ে আন্দোলন আরম্ভ করেন । এই আন্দোলন অতি দীর্ঘকাল ধরিয়া চলিয়াছিল। প্রথম প্রথম উহার কিছুই यो झग्न नो३ । প্রথমবারে ১৮৮৬ খ্ৰীঃ অব্দে, পাল - মেণ্টের নিৰ্ব্বাচনের পূৰ্ব্বে, তিনি যে ইংলণ্ডে গমন করিয়াছিলেন, তখন হইতে ১৯০৬ খ্ৰীঃ আব্দ পর্য্যন্ত তিনি প্রধানতঃ সেইখানেই বাস করিতেন। মধ্যে মধ্যে অল্পকালের জন্ত বিশেষ দরকারে ভারতে আগমন করিতেন | | ১৮৯৮ খ্ৰীঃ আবে, ভারতে স্বর্ণ মুদ্র। প্রবর্তনের যৌক্তিকতা সম্বন্ধে অনুসন্ধান করিবার জন্য একটি কমিশন নিযুক্ত হয় । সার হেনরী ফাউলার (Sir Henry Fowler) esta Hstafs ছিলেন। ঐ কমিশনের নিকটেও দাদাভাই দুইটি লিখিত মন্তব্য প্রদান করেন । ১৯০২ খ্রী: অব্দে ভারতে দারিদ্র্য এবং অ-ব্রিটিশোচিত শাসন ভারতীয়-ঐতিহাসিক দাদাভাই in India ) atch as otfä মুল্যবান পুস্তক প্রকাশ করেন । উছাতে তিনি বহু তথ্য এবং যুক্তি প্রমাণ দ্বারা প্রতিপন্ন করেন যে, ইংরেজ শাসনের ফলে ভারতবর্ষ দিন দিন দরিদ্রতর হইয়া পড়িতেছে ; ভারতীয় নানা সমস্তার মীমাংসার পক্ষে উক্ত পুস্তকখানি একরূপ অদ্বিতীয় । ১৯০৬ খ্রীঃ অব্দে কলিকাতা নগরে জাতীয় মহাসভার যে অধিবেশন হয় তাহাঁতে তিনি সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত হন । নান কারণে সেই বৎসরের অধিবেশন বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হইয়াছিল । তাহার কিছুপূৰ্ব্বেই বড়লাট লর্ড কার্জনের নির্দেশে বাঙ্গাল দেশ দ্বিখণ্ডিত হয়। সেই কারণে বাঙ্গাল। দেশে প্রসিদ্ধ বঙ্গ ভঙ্গের আন্দোলন চলিতেছিল । ভারতের অন্তত্ত্বও লর্ড কার্জনের শাসননীতির ফলে অশান্তির বিস্তার হইতেছিল । লর্ড কার্জনের পরবর্তী বড় লাট āč fşçötä (Lord Minto, z5szsöl সহানুভূতিপূর্ণ শাসন প্রণালীতে দেশে খানিকট। শান্তি স্থাপিত হইলেও, অশ।ন্তির একেবারে উপশম হয় নাই। দেশীয় নেতৃবৃন্দের অনেকে শাসক সম্প্রদায়ের কাৰ্য্য ও কথার উপর ক্রমেই আস্থ হারাইয়। ফেলিতে ছিলেন । তদ্ভিঃ জাতীয় মহাসভা এযাবৎ যে প্রণাল অবলম্বন করিয়া কাজ চালাইয়া আসিতে (Poverty and un-British Rule | ছিলেন, তাহার। তাহার বিরুদ্ধবাদ
