পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-পঞ্চম খণ্ড.pdf/২৬৩

e Oوق الاج জানা যায় যে, আওরঙ্গ জীব পিতার প্রতি খুব সদ্ব্যবহার করিতেন। বালকাচাৰ্য্য—তিনি একজন আয়ু ৰ্ব্বেদ শাস্ত্রলেত্তা পণ্ডিত । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম—বালবোধ । বালকৃষ্ণ- (১) একজন জ্যোতিষী পণ্ডিত । তিনি তাপ্তি নদীর তীরে বাস করিতেন এবং বাসস্থানের নাম প্রকাশ ছিল । ‘তান্ত্রিক কৌস্তুভ’ নামক একখানা তাজিক গ্রন্থ তাহার রচিত । বালকৃষ্ণ—(২) তিনি জৈমিনীস্থত্রের ভাষ্যকার । ১৭৮৮ শকের ( ১৮৬৬ খ্ৰী: ) পুৰ্ব্বে তিনি জৈমিনী স্থত্রের এক ভাষ্য রচনা করেন । বালকৃষ্ণ—(৩) একজন গ্রন্থকার । ‘দশকৰ্ম্ম’ নামক গ্রন্থ র্তাহার রচিত । বালকৃষ্ণ ভক্তি--খ্রীঃ সপ্তদশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে তিনি বারাণসী নগরে মৌনিকুলে জন্মগ্রহণ করেন । তাহার পিতার নাম রঙ্গনাথ দীক্ষিত। বালকৃষ্ণ এক প্রসিদ্ধ পণ্ডিতবংশে জন্মগ্রহণ করেন । তিনি খ্ৰীঃ সপ্তদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে গদাধর ভট্টাচাৰ্য্যকৃত .‘শক্তিরস’ গ্রন্থের টীকা রচনা করেন । র্তাহীর রচিত টীক। ‘শক্তি পদার্থ দীপিকা’ নামে খ্যাত । র্তfহার পুত্র রাঘবেন্দ্র ভট্টও একজন বিখ্যাত পণ্ডিত ছিলেন । বালকৃষ্ণ রায়—তিনি বাঙ্গালার নবাব মুরশিদ কুলী খাঁর রাজসভার একজন ভারতীয়-ঐতিহাসিক বাল গঙ্গাধর খুব বিশ্বাণী ক্ষমতাশলী ও সন্মানিত কৰ্ম্মচারী ছিলেন । র্তাহারই বিশেষ नशंध्रडांग्र भूत्वनिन कूणैौ थेंद्र शृङ्गाद्र পরে, তাহার জামাতা মুজাউদ্দিন বাঙ্গালার নবাব হইতে পারিয়াছিলেন। বালগঙ্গাধর ভিলক— প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ ও জননায়ক । ১৮৫৬ খ্ৰীঃ অব্দের ২৩শে জুলাই (শ্রাবণ, ১২৬৩ বঙ্গাব্দ ) বোম্বাই প্রদেশের অন্তর্গত রত্নগিরি নগরে তাহার জন্ম হয়। র্তাহার পিতার নাম গঙ্গাধরপস্ত তিলক বালগঙ্গাধরের সামাজিক নাম ছিল বলবন্ত ; কৌলিক নাম কেশব । মহারাষ্ট্রীয়দের মধ্যে নিজ নামের সহিত পৈতৃক নাম যুক্ত করিবার রীতি প্রচলিত আছে । সেই অনুযায়ী বালগঙ্গাধরের সম্পূর্ণ নাম বলবন্ত গঙ্গাধর তিলক । তাহার পিতা গঙ্গাধরপস্তের ফলিত জ্যোতিষের উপর বিশেষ বিশ্বাস ছিল । তিনি পুত্রের জন্মক্ষণ, সময়, তারিখ প্রভৃতি বিশেষ সতর্কতার সহিত স্বহস্তে লিখিয়া রাখিয়াছিলেন। এবং পরে শাস্ত্রসঙ্গত রীতিতে পুত্রের যথাযথ কোষ্ঠী পত্রও প্রস্তুত করাইয়া ছিলেন। কিন্তু জন্মপত্রিকায় উল্লিখিত অনেক গুরুতর বিষয় বালগঙ্গাধর তিলকের জীবনে আদৌ ফলে নাই। গঙ্গাধর পন্থ সামান্ত ইংরেজি শিথিয়৷ সরকারী শিক্ষা বিভাগে চাকুরী গ্রহণ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষা