পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-পঞ্চম খণ্ড.pdf/২৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বালজী দিল্লী হইতে সনন্দ লাভ করিয়া জীবনী-কোষ )\\లిఖి সঙ্গে সঙ্গে মুসলমানদের হস্ত হইতে ১৭১৯ সালের ৪ঠা জুলাই তিনি সাতা- নিত্য নুতন প্রদেশ গ্রহণ করিবার রায় প্রত্যাবর্তন করিলেন । মহারাজ শাহুর্তাহার বিজয়ী পেশোয়াকে অতি সমাদরে প্রত্যুদগমন করিয়া অভিনন্দিত করিলেন । ইহার পর হইতে মহারাঠাদের স্বরাজ্য মধ্যে যে সকল মুঘল ঘাটি ছিল, তাছা উঠিয়া গেল। মহাब्रांछ। श्वांछद्र ७धडि°fड दछ ७८णं বদ্ধিত হইল। তিনি পুরস্কারস্বরূপ বালাজী বিশ্বনাথকে পুনা জিলার অন্তর্গত পাঁচটি মহালের সরদেশমুখী স্বত্ব ও কয়েকটি গ্রামের সম্পূর্ণ স্বত্ব ভোগের মধিকার দান করিলেন । খালেদশ ও বtলাঘাট অঞ্চলের শাসনভার র্তাহার প্রতি পুৰ্ব্বাবধি অর্পিত ছিল । এতদিন বtলাজী বিশ্বনাথ মহারাঠা রাজ্যের অভ্যন্তরীণ উন্নতি বিধানে মনোযোগ দিতে পারেন নাই । এখন সময় পাইয়। সেই বিষয়ে মনোযোগী হইলেন । এতদিন পর্য্যন্ত রাজ্যের অtয় ব্যয়ের সম্বন্ধে সর্দারগণের প্রাপ্য অংশের কোনও নিদ্ধারিত নিয়ম না থাকায় প্রায়ই অংশীদারগণের মধ্যে কলহ ঘটিত । তিনি তাহ। নিবীরণের জন্ত, অীয় ব্যয় সম্বন্ধে কতিপয় বিশেষ নিয়ম নিৰ্দ্ধারণ করিলেন । ইহার ফলে রাজকার্য্যের অনেক গোলযোগের অবসান হইল। রাজ্যের উন্নতি সাধনের দিকে সকলের স্বাভাবিক অমুরগি জন্মিল । আকাঙ্খাও প্রবল হইল। তিনি সর্দারদের মধ্যে একজনের ক্ষতি বৃদ্ধির সহিত অপরের স্বার্থ ঘনিষ্ঠভাবে সংবদ্ধ করিয়৷ র্তাহীদের মধ্যে একতা জাগাইতে চেষ্টা করিয়াছিলেন । র্তাহীর মুব্যবস্থায় প্রজাদের বিশেষ উন্নতি হয় এবং দেশ হইতে চেীর ভয় একেবারে বিদূরীত श् छ् । ইতিপূৰ্ব্বে দামাজী থোরাভের হস্ত তইতে সচিব শঙ্কর নারায়ণকে উদ্ধার করিয়াছিলেন বলিয়া, তঁাচার জননী বালাজী বিশ্বনাথকে কৃতজ্ঞতার চিহ্নস্বরূপ স্বীয় অধিকারস্থিত পুরন্দর দুর্গ ও পুন প্রদেশ দান করিয়াছিলেন । তিনি শাহু মহারাজের অনুমতি ও সনন্দপত্র লইয়। তাহ অধিকার করেন । এই সময়ে পুনা প্রদেশ বাজী বাদম নামক এক ব্যক্তির অধিকারে ছিল । র্তাহাকে বশীভূত করিয়া বালাজী ইহ। অধিকার করেন । মহারাজ শাহু এই প্রদেশ বালাজী বিশ্বনাথকে পুরস্কার স্বরূপ দান করিলেন । বালাজী বিশ্বনাথের এই সময়ে স্বাস্থ্য ভঙ্গ হয় । স্বাস্থ্য লাভের জন্ত তিনি সসবtড় গ্রামে গমন করেন এবং এই স্থানেই ১৭২০ সালের ২রা এপ্রিল পরলোক গমন করেন । বালাঙ্গী বিশ্বনাথ সমর কুশল বলিয়া খ্যাত না ।