পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-প্রথম খণ্ড.pdf/২৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(o \C (بS\ মৃণালিনী জীযুক্ত অরুণচন্দ্র সিংহ মহাশয়কে পুষ্য পুত্র গ্রহণ করিয়াছেন । তিনিও নানা প্রকার সৎকার্য্য দ্বার। বংশের গৌরব রক্ষা করিয়া আসিতে ८छ्न | ইন্দ্রর্চাদ জগৎ শেট -তিনি মুরশিদাবাদের জগৎ শেট হরক চাদের জে ঠি পুত্র । জগৎশেট কাছারও নাম নহে উপাধি মাত্র । এই শেট বংশের আদি নিবাস রাজপুতানর অন্তর্গত যোধপুর প্রদেশের নাগর গ্রামে ছিল । তাহার। পূৰ্ব্বে শ্বেতাম্বরী জৈন ছিলেন । পরে বৈষ্ণব হইয়াছেন । রাজস্ব বিষয়ে জমিদারদের সহিত তাঙ্গদেরই সংস্রব ছিল । বাণিজ্য বিষয়ে স্টts a ত দ্ব বধাম করিতেন। তাই াদের মত অনুসারেই মুদ্রা প্রস্তুত হইত। প্রধান প্রধান স্থানে তাহাদের গদি ছিল । বৰ্ত্তমান সময়ের ব্যাঙ্কের স্তায় কাজ তাহাদের দ্বারাই সেই সময়ে নিৰ্ব্বাহ হইত। জমিদার, মহাজন, রাজা, মহারাজা, মন্ত্রী, নবাব, পাতশাসকলেই অর্থের জন্ত তাঁহাদের সহায়তা গ্রহণ করিতেন । সেই জন্য দেশের রাজনীতির মূলেও তাছাদের প্রভাব কমছিল না । ইন্দ্রচাদ ১৭৮৯ খ্ৰীঃ অব্দে লর্ড কর্ণওয়ালিসের নিকট হইতে জগৎ শেট উপাধি প্রাপ্ত হন । এই জগৎ শেট উপাধি ইন্দ্রচাদের পর আর কেত প্রাপ্ত হন নাই । তাছার মৃত্যুর পরে দেশের ভারতীয়-ঐতিহাসিক हैडप्रभख তাহার পুত্র গোগিন্দর্চাদ, শেটের গদি প্রাপ্ত হন । এই অপরিমিত ব্যয়ী গোবিন্দ চাদ অত্যয় কাল মধ্যেই হৃত সৰ্ব্বস্ব হইয়া, ১৮৪৩ খ্ৰীঃ অব্দে মাসিক ১২শ শত মুদ্র। ব্রিটিশ সরকার বৃত্তি পাইয়াছিলেন । ১৮৬৪ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি পরলোক গমন করেন । ইন্দ্রজাল—একজন আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্রবেত্তা । তাহার গ্রন্থ হইতে মোমহন বাঘর স্বীয় ‘মোমচন বিলাস’ গ্রন্থে বচন উদ্ধৃত করিয়াছেন। ইন্দ্রজিৎ—(১) একজন জ্যোতিৰ্ব্বিদ পণ্ডিত । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম —‘ইন্দ্রজিং কেরলী’ । (২) কাশ্মীরপতি তৃতীয় গোনর্দের পুত্র বিভীষণ পরলোক গমন করিলে, তাহার পুত্ৰ ইন্দ্রজিং ৩৫ বৎসর রাজত্ব করেন । ( ১০৯৪-১১২৯ খ্ৰী: ) । তৎপরে তাহার পুত্র রাবণ বিশ বৎসর রাজত্ব করেন । ইন্দ্রদত্ত – (১) একজন আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্রবেত্তা ! তfহার রচিত গ্রন্থের নাম ‘রত্নমালা দধীচি” । (২) অনেকের ধারণা হিন্দুর ইতিহাস লিখিয়া রাখেন নাই, তাহ। সত্য নহে । অনেকে অনেক ইতিহাস গ্রন্থ লিখিয়াছিলেন, কিন্তু তাহ এখন পাওয়া যাইতেছে না। ক্ষত্রিয় জাতীয় ইন্দ্রদত্ত ৰুদ্ধপুরাণ নামে একখানি গ্রন্থে বাংলার সেন বংশীয় প্রথম কয়েকজন রাজার বিবরণ লিপিবদ্ধ করিয়াছিলেন । ইহ। তারা