পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-প্রথম খণ্ড.pdf/৩৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बेवंब्रछटा বসিয়া সংস্কৃত পুথি সকল পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে পাঠ করিতেন । অবশেষে একদিন পরাশর ংহিতান্তর্গত *নষ্টেমৃতে প্ৰব্ৰজিতে ক্লীবে চ পতিতে পতে। পঞ্চস্বাপৎসু নারীণাং পতিরঙ্গে৷ বিধিয়তে" ॥ এই অমূল্য শ্লোক র্তাহার দৃষ্টিপথে পতিত হইল। তিনি ঐ শ্লোকটিই প্রধানতঃ অবলম্বন করিয়া বিধবা বিবাহের বৈধতার স্বপক্ষে যুক্তিসঙ্গত পুস্তক প্রচার করিতে লাগিলেন। তাহার কিছুকাল পূৰ্ব্বে কলিকাতার পটলডাঙ্গা নিবাসী গ্রামাচরণ দাস নামক কৰ্ম্মকার জাতীয় এক ব্যক্তি নিজ বালিক। বিধবা কস্তার বিবাহ দিতে ইচ্ছুক হইয়া, পণ্ডিত মণ্ডলীর ব্যবস্থা প্রার্থী হন । তাহাতে সংস্কৃত কলেজের অধ্যাপক মুক্তারাম বিদ্যাৰাগীশ প্রমুখ অধ্যাপকবৃন্দ বিধবাবিবাহপক্ষে শাস্ত্রীয় ব্যবস্থা প্রদান করেন । ঐ সময়েই শোভাবাজারের রাজা স্তার রাধাকান্তদেবের বাটীতে অস্থিত এক বিচার সভায় পণ্ডিত ভবশঙ্কর বিদ্যারত্ন বিধবাবিবাহ সমর্থন করিয়া জয়ী হন। এই ভাবে নানাস্থানে পৃথক পৃথক ভাবে বিধবাৰিবাহের বৈধতার অনুকূলে মত প্রকাশ হইলেও, উদ্যোগী হইয়া বিশেষ কেহই বিধবাবিবাহ প্রচলন করিতে চেষ্টা করেন নাই । ১৮৫৩ খ্ৰীঃ অব্দে ঈশ্বরচন্দ্রের বিধবা বিবাহ বিষয়ক গ্রন্থ প্রকাশ হুইবামাত্র দেশ জীবনী-কোষ Sy©y* মধ্যে এক তুমুল আন্দোলন উপস্থিত হইল । ইহার পক্ষে ও বিপক্ষে নানাস্থানে সভা হইতে লাগিল । পুস্তিকাদি প্রচার দ্বারা অনেকে তাহার যুক্তির অসারতা প্রমাণ করিতে লাগিলেন । কিন্তু বিদ্যাসাগর মহাশয়ের প্রতিভা প্রস্থত মুসঙ্গত শাস্ত্র ব্যাখ্যার ক্ষুর ধারে প্রতিদ্বন্দীদের যুক্তিজাল ছিন্ন ভিন্ন হইয় গেল। ঐ সকল কূট তর্কের মীমাংসা করিয়৷ ১৮৫৫ খ্ৰী: অব্দের শেষভাগে তিনি বৃহদাকারে দ্বিতীয়বার বিধবা বিবাহ গ্রন্থ প্রচার করেন । দীর্ঘকাল ধরিয়া অ:ে 'শ শ্রম স্বীকার পূর্বক বিধবা বিবাহের বৈধতা প্রমাণ করিয়া, তিনি দেশের বস্থ মান্তগণ্য ব্যক্তিকে স্বমতে আনয়ন করিতে সমর্থ হন । কিন্তু বিধবা বিবাহ যে শাস্ত্রানুমোদিত তাহ প্রমাণ হইয়। দেশের নান। স্থানে বিবাহ হইতে থাকিলে, আর এক গুরুতর প্রশ্ন সমর্থকদিগের সমক্ষে উপস্থিত হয় । তাহ। এই যে,—বিধবা বিবাহ সভূত সন্তানেরা তাহাদের পিতৃ সম্পত্তিতে স্বত্ববান হইবে কিনা। এই বিষয়ে অfগু মীমাংসার জন্য বহু পদস্থ লোকের স্বাক্ষরিত এক আবেদনপত্র গবর্ণমেণ্টের निकछे ¢zब्रिड झहेठ । cनहं श्रां८वमनপত্রে হিন্দু দায়ভাগের সঙ্গতি রক্ষার জন্য প্রার্থন করা হয়। সেই আবেদলে তৎকালীন কলিকাতার বহুপদস্থ