পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-প্রথম খণ্ড.pdf/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\O8S অতিশয় মৰ্ম্মপীড়া লাভ করেন এবং তাহার পর হইতে যাহারা বিধবা বিবাহ করিতে অসিত, তাহাঁদের দ্বারা একটি একরারনাম লিখাইয়া লইতেন। এতদুপলক্ষে ১৮৭২ খ্ৰীঃ অব্দের তিন আইনকে পরিবৰ্ত্তিত করিয়া বিধবা বিবাহকারীদের স্ত্রী বৰ্ত্তমানে পুনবিবাহ যাহাঁতে নিরোধ করা যায় তদ্বিষয়ে চেষ্টাও করিয়াছিলেন। বহুবিবাহ নিরোধের জন্য র্তাহার সে চেষ্টাও বিধবা বিবাহ প্রচলনের চেষ্টার ন্যায় বিপুল ও বহুবিস্তৃত ছিল এই কার্য্যের জন্য তিনি বহু কষ্ট স্বীকার করিয়া, নানা স্থান হইতে বহু বিবাহকারী কুলীনদিগের তালিকা সংগ্ৰহ করেন এবং সেই সকল সংবাদের উপর নির্ভর করিয়া এক সুবিস্তৃত গ্রন্থ রচনা করেন । ঐ পুস্তকে তিনি “অতি বিস্তৃতভাবে বঙ্গীয় ব্রাহ্মণ সমাজের ইতিবৃত্ত এবং কৌলিন্যপ্রথা নিবন্ধন যে সকল দুর্ঘটনা ঘটিয়াছে এবং সেই সকল অনাচারকে সদাচারে পরিণত করিতে সমাজকে কতদূর খৰ্ব্ব ও शैनवण झझेरङ झहेब्रां८छ्, उॉश দেখাইয়াছেন।” তাহার বহুবিবাহ নিবারণের চেষ্টা প্রথমতঃ বিধবা বিবাহ প্রচলনের চেষ্টার ফলে, স্থগিত থাকে। গভর্ণমেন্টও প্রথমে একবারে দুইটি ভারতীয়-ঐতিহাসিক बेचब्रछछ বিধবা বিবাহ আইন বিধিবদ্ধ হইবার পর ঈশ্বরচন্দ্র বহু বিবাহ নিবারণকল্পে মনোসংযোগ করেন। পূর্বের ন্যায় এবারেও দেশের পদস্থ ও মান্ত ব্যক্তিগণ তাহার সহায়তা করেন। ১৮৫৬ খ্ৰীঃ অব্দে ব্যাপকভাবে বহুবিবাহ নিবারণ বিষয়ে জান্দোলন আরম্ভ হয় । বহু বৎসর ধরিয়া সেই আন্দোলন চলে। এই বিষয়েও বহু বিশিষ্ট লোকের স্বাক্ষরসহ ( সৰ্ব্বমোট প্রায় ২৫ • • • ব্যক্তির সহিযুক্ত ) এক আবেদন রাজসকাশে প্রেরিত হয় । তৎপরে ১৮৬৬ খ্ৰীঃ আবেদর ১৯শে মার্চ আবার দ্বিতীয় আবেদন পত্র বঙ্গের ছোটলাট স্তর সিসিল বিডন সাহেবের নিকট প্রেরিত হয় । ভূকৈলাসের রাজা সত্যশরণ ঘোষাল ঐ পত্র লাট সকাশে পাঠ করেন এবং ছোটলাটও সহানুভূতি স্থচক উত্তর প্রদান করেন । কেবল রাজসকাশে সহানুভূতি ও সাহায্যের প্রত্যাশায় অপেক্ষ না করিয়া, ঈশ্বরচন্দ্র অন্ত উপায়ে বহুবিবাহ নিবারণের চেষ্টা করিতে লাগলেন । কুলীনগণ অগ্রসর হইয়। এই প্রথার পরিবর্তন করিতে ग'बज्र इन किना, उिनि डोशब्रहे সন্ধানে নিযুক্ত হইলেন । তাহারই চেষ্টায় ঢাকা জিলার তারপাশ। নিৰাপী সমাজ সংস্কার মূলক কাজে হস্তক্ষে রাসবিহারী মুখোপাধ্যায় দেৰীবরের করিতে আগ্ৰহাম্বিত ছিলেন ন৷ মেলবন্ধন ভঙ্গ করিয়া সৰ্ব্বদ্বারা বিৰাহ