পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-প্রথম খণ্ড.pdf/৫৩

8S cटर्छि कछ1 भशशङया ७ फुल्ल (कनिष्ठे) সুভদ্র। পঞ্চশত শ্রেষ্ঠ কুমারীসহ বিচিত্র ৰসনভূষণে সজ্জিত হইয়া মস্তকে পূর্ণকুম্ভ ধারণপূর্বক অভ্যর্থনার জন্য র্তাহাদের পশ্চাৎ পশ্চাৎ গমন করিতে লাগিলেন, শ্রেষ্ঠ পত্নী পঞ্চশত পুরমহিলা সহ বিচিত্ৰ ভূষণবস্ত্রে শোভিত হইয়। পূর্ণ পাত্র হস্তে তাঁহাদের অনুগমন করিলেন । সকলের পশ্চাতে শ্রেষ্ঠি অনাথ পিওদ কুমারগণ সহ গমন করিতে লাগিলেন। একদিকে বুদ্ধদেব ও ভিক্ষুবর্গ পরিবেষ্টিত হহয়৷ জেতা ল অভিমুখে গমন করিলেন । পথিমধ্যে উভয় দলে সাক্ষাৎ হইল । উভয় দল বিহারে প্রবেশ করিলে বুদ্ধদেবের অনুমতিক্রমে অনাথপিওদ সুবর্ণভূঙ্গার হইতে বারি গ্রহণপুৰ্ব্বক যুদ্ধদেবের হস্তে প্রদান পুৰ্ব্বক বলিলেন—“আমি এই বিহার সৰ্ব্বদেশীয় বুদ্ধ প্রমুখ আগত অনাগত সত্তঘকে দান করিলাম” । কথিত আছে ইহার জন্য র্তাহার চুয়ার কোট স্বর্ণমুদ্রা বায় হইয়াছিল । বুদ্ধদেবের অধিকাংশ জাতক জেতবনে উক্ত হইয়াছিল । অনাথবন্ধু গুহ --তিনি ময়মনসিংহের একজন প্রসিদ্ধ উকীল ছিলেন । মফস্ব লের দেশনেতাদেরও তিনি অন্যতম ছিলেন । দরিদ্রের গৃহে জন্মগ্রহণ করিয়া নিজের পরিশ্রম ও বুদ্ধি বলে সমাজে উচ্চস্থান লাভ করেন। ওকালতী দ্বারা ভারতীয়-ঐতিহাসিক অনিরুদ্ধ প্রভূত অর্থে পার্জন ও তাহার সদ্ব্যয় করিয়াছিলেন । তিনি পিতার নামে ময়মনসিংহে মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালয় স্থাপন করেন, কাশীতে মাতার নামে জগদম্ব। জাতীয় আয়ুৰ্ব্বেদ মহিলা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত করেন এবং ময়মনসিংহে পঞ্জার নামে রাধামুন্দরী বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করেন ; সাৰ্ব্বজনিক কাজের মধ্যে রাজনৈতিক আন্দোলনেই তাহার সমধিক খ্যাতি হইয়াছিল । সামাজিক কাজের মধ্যে অস্পৃপ্ততা ও অনাচরনীয়তা দূরীকরণ, বিধবা ৰিবাহ প্ৰবৰ্ত্তন প্রভৃতি বিষয়ে তিনি মনোযোগী ছিলেন তাহীর সম্পাদিত “ভারত মিহির” বাংলা দেশের একখানি উৎকৃষ্ট সপ্তাহিক সংবাদপত্র ছিল । ইহ। তিনি ১২৮২ সালে ( ১৮৭৫ খ্ৰী: ) প্রকাশ করিতে আরম্ভ করেন । তিনি বুদ্ধিমান, কৰ্ম্মঠ, স্বদেশানুরাগী ও নিভীক ছিলেন। দেশের লোকের যাহাতে ধনবৃদ্ধি হয়, এরূপ নানা চেষ্টার সহিত র্তাহার যোগ ছিল। মহাত্ম। বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী, ব্রহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেন প্রভূতি ব্ৰাহ্মগণের সংস্পর্শে আসিয়া তাহার মধ্যে সমাজসংস্কারের এক অভিনব তেজ ও শক্তি জাগ্রত হইয়াছিল। বাঙ্গালা ১৩৩৪ সালে কাশীতে আশী বৎসর বয়সে তাহার মৃত্যু হয়। অনিরুদ্ধ—(১) কর্ণাট দেশের রাজা বিপ্ররাজের পুত্র । তাঁহারই বংশধর