পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় পৌরাণিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঠ ভক্তৰ । জীবনী-কোৰ --ভারতীয়—পৌরাণিক । পুৰসাৰিত হল। ঐ পুরুষ উৎপন্ন | পরিণত হইল। তাহার মস্তক আকাশ হইবামাত্র বসুন্ধর বিচলিত হইতে লাগিল ; সাগর ८क्रांछिड रुहेल ; উস্কা পাত হইতে লাগিল এবং আরও নানারূপ প্রকৃতি-বিপৰ্য্যয় উপস্থিত হইল । তখন ব্ৰহ্মা সমাগত পিতৃলোক ও গন্ধৰ্ব্বগণকে কহিলেন,—“আমি দানবগণের বিনাশ ও লোক রক্ষার নিমিত্ত, অসিনামে এই মহাবল পরাক্রান্ত পুরুষকে স্মরণ করিয়াছি।” পদ্মযোনী এই কথা বলিবামাত্র, সেই পুরুষ স্বীয় পূৰ্ব্বরূপ পরিত্যাগপূর্বক, তীক্ষ্ণধার খড়গ হইয়া কালাস্তক যমের স্তার শোভা পাইতে লাগিল। তখন ভগবান ব্রহ্মা সেই অধৰ্ম্ম-নিবারণ আসি মহাদেবকে প্রদান করিলেন। মহাভা-শাস্তি-১৬৬ ৷ (১১৩) মহান নামে এক স্বষ্টি স্থিতি প্রলয় কর্তা আছেন । তিনি এক তেজোময় দিব্য পদ্ম স্থষ্টি করিলেন । সেই পদ্ম হইতে বেদের নিদান ব্ৰহ্মার উৎপত্তি হইল । ভগবান ব্রহ্মা উৎপন্ন হইবামাত্র, “সো২ছং’ এই শব্দ উচ্চারণ করিলেন । তাহাতে তাহাকে অহঙ্কার নামে নির্দিষ্ট করা হয়। আকাশ প্রভৃতি এই পঞ্চভুত दांग्रेfहै उचांग्न মূৰ্ত্তি निचिंड छ्हेब्रांझिल । পৰ্ব্বত সকল তাহার অস্থি ; মেদিনী মেদ ও মাংস ; সমুদ্র চতুষ্টয় রুধির ; আকাশ উদর ; সমীরণ নিঃশ্বাস ; তেজঃ बिधि ; ८ट्वiङश्वजैौ श्लक्षज १िझ। ५वश् চঞ্জ ও স্বৰ্য্য র্তাহার নেত্রদ্বয়ন্ধপে মর মণ্ডলে, পদদ্বয় ভূমণ্ডলে ও হস্ত সমুদয় দিষ্মগুলে অবস্থান করিতে লাগিল । মহাভা-শাস্তি-১৮২। (১১৪) ভগবান ব্ৰহ্মা সুমেরুতে অবস্থান করিয়া, মানসিক কল্পনা প্রভাবে বিবিধ প্রজাবর্গের স্বষ্টি করিয়াছিলেন । তিনি উহাদের রক্ষণার্থ প্রথমে সলিলের স্বষ্টি করেন । মহাভা-শান্তি-১৮৩ । (১১৫) ভগবান ব্ৰহ্মা আপনার তেজঃ হইতে ব্রহ্মনিষ্ঠ রীচি প্রভৃতি প্রজাপতিদিগের স্বষ্টি করিয়া, স্বৰ্গলাভের উপায়-স্বরূপ সত্য, ধৰ্ম্ম, তপস্তা, শ্বাশ্বত বেদ, আচার ও শেীচের স্বষ্টি করিলেন । অনন্তর দেব, দানব, গন্ধৰ্ব্ব, দৈত্য, অস্থর, যক্ষ, রাক্ষস, নাগ, পিশাচ এবং ব্রাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়,বৈশ্ব ও শূদ্র এই চারিবর্ণের স্বষ্টি করিলেন । তখন ব্রাহ্মণের সত্ত্বগুণ, ক্ষত্রিয়ের রজোগুণ, বৈশ্বের রজঃ ও তমোগুণ এবং শূদ্রের নিরবচ্ছিন্ন তমোগুণ প্রাপ্ত হইলেন । মহাভা-শান্তি১৮৮। (১১৬) ভগবান নারায়ণ চারিবর্ণের স্বষ্টি করিয়া ব্ৰহ্মাকে সৰ্ব্বভূতের অধ্যক্ষ করিলেন । মহাভ{-শাস্তি-২ ও ৭ । (১১৭) পূৰ্ব্বকালে পিতামহ ব্ৰহ্মা প্রজার সংখ্যা ক্রমে ক্রমে নিত্যস্ত বদ্ধিত হইতেছিল দেখিয়া, অতিশয় চিস্তিত হইয়াছিলেন । ঐ সমর ত্রিভুবন অসংখা জীবে নিরস্তর পরিব্যাপ্ত হইয়া, যেন উচ্ছ্বাসবিহীন ও উচ্ছম্বল হইয়া