পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Je औदनी नद्धि। পিত্তশিলাজনিত শূলবেদনা হইয়া থাকে। এই পীড়া যে কিরূপ কষ্টদায়ক, তাহা, যিনি একবার এই রোগে ভুগিয়াছেন, তিনি বেশ বুঝিতে পারিয়াছেন, তঁহার আর তাহা ভুলিবার সম্ভাবনা নাই। এই স্থলে আমি আমার নিজের জীবনের দৃষ্টান্ত লিপিবদ্ধ করিলাম, পাঠকগণ ক্ষমা করিবেন। মেডিকেল কলেজে অধ্যয়ন সমাপন করিয়া যখন আমি কাৰ্য্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইলাম, তখন অতিরিক্ত পরিশ্রম করিতাম, আহার ও বিশ্রামের কোন নিয়মই পালন করিতাম না এবং করিতেও পারিতাম না। কিছুদিন পরে পিত্তশূল রোগ প্ৰকাশ পাইল। ঔষধাদি সেবনে রোগ আরোগ্য হইল বটে, কিন্তু অনিয়ম করিলেই উহ! আবার প্রকাশ পাইত। উদরে এত বেদন হইত যে, নিঃশ্বাস ‘আটকাইয়া যাইত এবং প্ৰাণবিয়োগের সম্ভাবনা হইয়া উঠিত। কিছুদিন পরে আমাকে আমেরিকায় গমন করিতে হইল। তথায় অনিয়মিত পরিশ্রম করিয়া ও আহারের অসুবিধায় একবার ঐ রোগ প্ৰকাশ পায়। সেই সময় আমি নিউইয়র্ক সহরের সুবিখ্যাত চিকিৎসক ডাক্তার ফিঙ্কের নিকট গমন করিলাম। এই মহাত্মার আকার দর্শনে ও কথোপকথন শ্রবণে বুঝিলুম, ইনি একজন 'pঅদ্বিতীয় মহাপুরুষ। তিনি আমার পীড়ার সমস্ত কথা শুনিয়া * প্ৰথমেই আমাকে যে সমুদায় উপদেশ প্ৰদান করিলেন, তাহা অমূল্য। সকল যুবা পুরুষ ও কাৰ্য্যশীল ব্যক্তিরই সেই উপদেশ vগ্ৰহণ করা উচিত। তিনি প্রথমেই বলিলেন, সঙ্কল বিষয়েই নিয়ম রক্ষা করিয়া না চৈলিলে উন্নতিলাভের কোন সম্ভাবনা নাই। তুমি এত অল্প রয়সে