পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R জীবনী শক্তি । করিয়াছি। ঈশ্বর-প্রদত্ত এই অমূল্য সম্পত্তির অপব্যবহার ও ক্ষয় করা ঘোরতর অন্যায় কাৰ্য্য ; অন্ততঃ, আমার মনে এইরূপ ভাব বদ্ধমূল হইয়া গিয়াছে। তজ্জন্যই এই পুস্তকখানি লিখিতে প্ৰবৃত্ত হইয়াছি। কিরূপে দীর্ঘ জীবন লাভ করিতে পারা যায়, কিরূপে শরীর রোগের আক্রমণ হইতে অব্যাহতি পাইতে পারে, কিরূপে সুখসচ্ছন্দে জীবনযাত্ৰা নির্বাহ করিতে পারা যায়, এই পুস্তকে তৎসমস্ত সংক্ষেপে লিপিবদ্ধ করা সাইবে । অনেকেই বলেন, পুরাকালে আমাদের দেশের লোক দীর্ঘজীবী ছিলেন, এখন তঁহাদের আয়ূক্ষয় হইয়া আসিয়াছে। এ কথা সত্য কিনা বলা বড় সহজ নহে। পূৰ্ব্বকালে এক গ্রামে অল্পসংখ্যক লোক বাস করিত, তজ্জন্য কেহ বৃদ্ধ হইলেই সহজে বুঝিতে পারা যাইত। আজ কাল কেহ তাত বড় দেখিতে পান না বা পাইবার অবসরও পান না । আবার অনেকে সে বিষয়ের কোন প্রকার অনুসন্ধানও করেন না । সুতরাং উহা ঠিক করিয়া दक्ष। दgछे कठिन वा१िiद्ध श्शों डेफ़्रैिनाएछ । বহু লোকের সহিত আলাপ পরিচয় ও তাহদের কার্য্যকলাপ পৰ্য্যবেক্ষণ করিয়া যত দূৰ বুঝিতে পারিয়াছি এবং এতদিন চিকিৎসা কাৰ্য্য করিয়া যে অভিজ্ঞতা লাভ করিয়াছি, তাহাতে এইরূপ দৃঢ় বিশ্বাস জন্মিয়াছে যে, বর্তমান কালে আহার, পরিচ্ছদ, আচার, ব্যবহার, কাৰ্য্যকলাপ অনেক পরিমাণে পরিবৰ্ত্তিত হইয়াছে এবং তজন্যই আমাদের শারীরিক ও মানসিক শক্তির অযথা ক্ষয় হইতে আরম্ভ হইয়াছে। অধুনা পরিপাকীসম্বন্ধীয় পীড়া, মূত্র ও জননেন্দ্ৰিয়সম্বন্ধীয় পীড়া, মস্তিষ্কসম্বন্ধীয় পীড়া প্ৰভৃতির যে বহুল