পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So O জীবন্মত-রহস্য দত্ত সাহেব কহিলেন, “কাল সব শুনিতে পাইবে। এখন তুমি অমরেন্দ্রনাথের সঙ্গে বাড়ীতে যাও। আমর, তুমি লাইব্রেরী রুম হইতে আমার শালখানা আনিয়া সেলিনাকে গায়ে দিতেঁদাও।” অমরেন্দ্ৰনাথ তাড়াতাড়ি একখানি শাল লইয়া আসিল । দত্ত সাহেব সৈই শালখানিতে সেলিনার আপাদমস্তক আবৃত করিয়া মুখের অৰ্দ্ধাবগুণ্ঠন টানিয়া দিলেন। বলিলেন, “বেশ হইয়াছে, পথে যদি কেহ সেলিনাকে দেখিতে পায়, চিনিতে পরিবে না।” 米 来 米 来源 来 来 দত্ত সাহেব তদুভয়কে সঙ্গে লইয়া গৃহের বাহিরে আসিলেন । প্ৰাঙ্গণে পদাৰ্পণ করিয়া জানিতে পারিলেন, অল্প অল্প বৃষ্টি পড়িতে আরম্ভ হইয়াছে। তিনি বলিলেন, “বেশ হইয়াছে, এখন পথে কেহ নাই ; বেশ গোপনে তোমরা যাইতে পারিব।” এই বলিয়া তিনি একবার মেঘান্ধকারাচ্ছন্ন ভীষণ আকাশের দিকে চাহিলেন । তাহার হৃদয়-আকাশও আজ মেঘান্ধকারপুর্ণ হইয়া এমনই ভীষণ হইয়া ö危可忆豆1 দত্ত সাহেব সম্মুখদ্বারা পৰ্যন্ত অমরেন্দ্র এবং সেলিনার সঙ্গে "আসিলেন। দত্ত সাহেব দ্বারসম্মুখে দাড়াইয়া রহিলেন। অমরেন্দ্রনাথ ও সেলিনা তথা হইতে দুই-চারি পদ অগ্রসর হইতে-না-হইতে বাহিরের অন্ধকারে মিশিয়া গেলেন। দত্ত সাহেব সশব্দে সম্মুখদ্বার অর্গালরুদ্ধ করিলেন ।