পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ পরিচ্ছেদ বিভ্ৰাট-বৈষম্য দত্ত সাহেব কহিলেন, “তুমি আমার সহিত এইরূপ আশ্চৰ্যজনক ব্যবহার করিয়া যতটা আনন্দ বোধ করিতেছি, আমার যে ঠিক সেইরূপ আনন্দ বোধ হইতেছে—এমন তুমি মনে করিয়ো না। তুমি জান, আমি জোর করিয়া তোমাকে সকল কথা বলাইতে পারি।-সে। ক্ষমতা আমার আছে।” “জোর করিয়া!” কাতর কণ্ঠে অমর পুনরুক্তি করিলেন মাত্র । এবং সভয়ে দুই-এক পদ পশ্চাতে সরিয়া গেলেন । দত্ত সাহেব কহিতে লাগিলেন, “হঁ। জোর করিয়া ! সে ক্ষমতা কি আমার নাই ? জান, যখন তুমি এতটুকু, তখন হইতে আমি তোমাকে অপত্যস্নেহে পালন করিয়া আসিতেছি—আমারই চেষ্টায় এখন তুমি জ্ঞানবান--বিদ্বান, বুদ্ধিমান হইয়া জগতের মাঝখানে মাথা তুলিয়া দাড়াইতে শিখিয়াছ। ইহাতে কি তোমার উপরে আমার কোন অধিকার থাকিতে পারে না ? এমন কি আমি তোমার মুখে একটা সত্য কথা শুনিবার প্রত্যাশা রাখিতে পারি না।” বলিয়া চুপ করিলেন । BDLSDuD DBDD D DBDBKS BDBB DBBD S DBS অনেক্ষণ র্তাহার মুখ দিয়া কথা বাহির হইল না। দত্ত সাহেবের কথা অনেকক্ষণ শেষ হইলেও, অমরেন্দ্ৰ তাহা জানিতে পারিলেন না । বোধ হইল, যেন সেই কথাগুলি এখনও মূৰ্ত্তির ন্যায় চীৎকার করিয়া তাহাকে