পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ বিচারের ফল মোকদ্দমার এইরূপ অপ্ৰত্যাশিতপূর্ব, ভীতিপ্ৰদ নিম্পত্তিতে সকলেরই হৃদয় ব্যথিত হইল। বিচার শেষ হইয়া গেল ; অনতিবিলম্বে জনতার লাঘব হইল ; এবং অমরেন্দ্রনাথের মৃতদেহ দত্ত সাহেবের বাটীতে আনীত হইল । অনন্তর অমরেন্দ্ৰনাথের কথামত বেণ্টউডের বাটী অনুসন্ধান করিয়া দেখা হইল। অনুসন্ধানে অমরেজের হস্তলিখিত সেই আত্মদোষত্বীকারপত্র পাওয়া গেল। তিনি আদালতে যাহা ৰলিয়াছিলেন, তাহাতে তাঁহাই লিখিত রহিয়াছে । অনতিবিলম্বে আইনের ধারানুক্ৰমে ডাক্তার বেণ্টউড হত্যাপরাধ হইতে মুক্তিলাভ করিলেন। এত বড় একটা কাণ্ড হইয়া গেল-তথাপি তাহার মনে কোন উদ্বেগ নাই-মুখমণ্ডলে উদ্বেগের কোন চিহ্ন নাইপরম নিশ্চিন্ত মনে তিনি নিজের বাটীতে ফিরিয়া আসিলেন । स्थानांव्याप्ऊब्रcमरे अडूठभूरैि औषं घोष्नांब्रcगणिनांव्र भांडा ७ cगशिश्नांब्र হৃদয়ে অত্যন্ত আঘাত লাগিল। সজলনেত্রে তাহারা আদালত হইতে গৃহে ফিরিলেন। তঁহাদিগের সঙ্গে সেদিন জুলেখাকে ফিরিতে দেখা গেল না। তৎপরদিনও জুলেখা ফিরিল না। মোকদ্দমার সেই নিস্পত্তির সঙ্গে সঙ্গেই জুলেখা একেবারে অন্তহিত হইয়া গিয়াছে। সে এখন টম্বরু পাথর পাইয়াছে-তাহার বুক এখন সপ্তহস্ত পরিমিত, তাহাকে আর পায় কে ?