পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(१°न्७3 रुद्द् िनिख्रिक् न a vo আপনি যদি তাহার মন্ত্রতন্ত্রে বিশ্বাস করিয়া, তাহার কথামত না চলিতেন, তাহা হইলে সে আপনাকে হিপ'নটাইজ করিয়া বিষ-গুপ্তি সংগ্ৰহ করিতে পারিত না । বিষ-গুপ্তি লা অপহৃত হইলে অকালে আমার সুরেন্দ্ৰ ও অমরেন্দ্ৰকে প্ৰাণ হারাইতে হাইত না ।” সেলিনার মাত কাতর কণ্ঠে কছিলেন, “যথেষ্ট হইয়াছে—আমার অবিমূষাকারিতার ফল যথেষ্ট হইয়াছে। আপনি আমাকে আর এ কথা বলিয়া কষ্ট দিবেন না । অনুতাপে আমার হসন্দয় দগ্ধ ঠাইতেছে।” দত্ত সাহেব কঠিনকণ্ঠে কহিলেন, “আমারও দগ্ধ হইতেছে—আমারও হৃদয়ে তুষানলদহ —আপনি তাহার কি বুঝিবেন ? সুরেন ও অমর দুজনকেই আমি স্থারাইয়াছি। দুজনেই মরিয়াছে-একজন অপরের হাতে মারিয়াছে—আর একজন নিজের তাতে মরিয়াছো-সকলই ফুরাইয়াছে। আপনি, আপনার কন্যা আর জুলেখা, এই তিন জন হইতেই না। আজ আমার এই সৰ্ব্বনাশ ! আপনারা এই দণ্ডেই বোম্বো-যেখানে ইচ্ছা আপনাদের-চলিয়া যান। যাঙ্গা হউক, কলিকাতা সহরে আপনার একটা খুব কীৰ্ত্তি রাখিয়া গেলেন !” • দত্ত সাহেবের কথা শেষ হইয়াছে মাত্র, সেল্লিনার মাতা কি বলিবার উপক্ৰম করিতেছেন, এমন সময়ে সহসা সেই কক্ষের দ্বার উন্মুক্ত হইয়া C5 || উভয়ে সাশ্চৰ্য্যে সবিস্ময়ে সেইদিকে চাহিয়া দেখিলেন । কি দেখিলেন ? দেখিলেন, সেই উন্মুক্ত দ্বার সম্মুখে দাড়াইয়া-সহাস্তিমুখে ডাক্তার বেণ্টউড। N kቻ”