পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰয়োদশ পরিচ্ছেদ ঘটনা-রহস্ত। দত্ত্ব সাহেব প্ৰকৃতিস্থ হইলে, বেণ্টউড নিজ হস্তস্থিত সেই পুস্তকখানি বন্ধ করিয়া দত্ত সাহেবের হাতে দিয়া কহিলেন, “এইমাত্র আপনি যে সুন্দরীকে দেখিলেন, এই পুস্তক মধ্যে তাহার প্রেতিকৃতি আছে কি না খুজিয়া দেখুন।” দত্ত সাহেব দেখিলেন, সে পুস্তকের নাম “আরোবিয়ান নাইটস।” তিনি সৌৎসুকে পাতার পর পাতা উল্টাইয়া যাইতে লাগিলেন। পুস্তকখানি সুরঞ্জিত চিত্ৰশোভিত ॥০ প্ৰায় মাঝামাঝি উল্টাইয়া দেখিতে পাইলেন, এইমাত্র যে সুন্দরীকে দেখিয়াছিলেন, তাহারই একখানি নিখুঁত প্রতিকৃতি ; তন্নিয়ে লিখিত রহিয়াছে, “হারুণু-অল-রাসীদের প্রিয়তমা সুন্দরী সমসেল নীহার।” কি আশ্চৰ্য্য ! সেই মুখ, সেই চোখ, সেই দৃষ্টি, এবং সেই হাসি ; পরিধানে সেই ঘন নীলরঙের পেশোয়াজ, এবং জরদ রঙের টিলে পাজামা, বাহুপরি জাফুণ রঙের সেই আস্তান। এবং পদ্মারক্ত করতলে প্ৰস্ফুটিত পুষ্পদাম ও পুস্পলতা। সেই সব—এমন কি কনিষ্ঠাঙ্গুলিতে অঙ্গুরটা পৰ্য্যন্ত রহিয়াছে। দত্ত সাহেব স্তস্তিতভাবে বেণ্টউডের মুখের দিকে চাহিলেন । বেণ্টউড কহিলেন, “কি দেখিলেন ? কিছু বুঝিতে পারিলেন কি ?” DBDB DBDBDBD DBBSBD BDSD DBBS DDB BB DBDDJS এ কি রহস্য ।”