জীবন তারা। १७ রায় চমকি উঠিল । মনে২ ভাবে একিপ্রমাদ ঘটিল। হস্যে বলে আমি কোন ছার লে। সুন্দরী । আপনি নারীর মান বাড়ান ঐচরি৷ লিখেছেন দাস খত খ্রীরাধারপায় । রসিকের কৰ্ম্ম এই লজ্জা নাহি ভয়৷ চন্দ্র বলে কথা শুনে হৈল সুখ লাভ । ঢল্যে পড়ে বলিলে শয়নে পদ্ধ লাভ॥রায়বলে ঠাকুর ঝি মানি লাম হারি। এবড় আশ্চর্য কিছু বুঝিতে না পারি ॥ সাজিল তোমার দিদি সন্ন্যাসিনী বেশ করিল চতুরা বটে চাতুরীর শ্যে। ব্রজে শুক শারীনিন্দে করিল আমারে 1.কেমনে জানিল ধনি সুধাও তাহরে॥চন্দ্রাধলে কালী যারে সদয় আপনি । একথা কি তাহরে সুধাৰ গুণমণি ॥ সে যে নহে শারী শুক ওহে বিনোদিয়া । কালিকা করেন ছল দিদির লাগিয়া ৷ শুনে শিহরিয়া উঠে জীবন অমমি কি শুনি সমান, নারী নহে তার মণি ॥ চন্দ্ৰা ৰলে নাছি হয় যদ্যপি প্রত্যয়। সেই সন্যাসীব বেশ ধৰ মহাশয় দিদিরে সাজাই তৰে সন্যাসিনী সাজ । ভাল বলে তাহেসায় দিল যুবৰাজ ॥দুজনে যোগিনীযোগী সাজিল ত্ববায়। সে সব কহিতে গেলে পুথি বেড়ে যায় ৷ পুনঃ নিজ বেশ তবে ধরিলেন তার রচিল রসিকচন্দ্র এজীবন তারা। অথ জীবনের স্বদেশ গমন। রাগিণী ললিত। তাল ঠেকা । রজনী প্রভাতে উঠি অলসিত অলসেতে । বসিয়া নাগর চলে রসিয়া সে প্রেম রসেতে। it ১৪ 11
পাতা:জীবন তারা.djvu/৮২
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।