পাতা:জীবরহস্য.pdf/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*मूकौ । & ভাগে একল্পায় তাহ সংক্ষেপে বর্ণিত হইয়াছে, এজন্য পুনরুল্লেখের আবশ্যক হইল না । * যেরূপ স্বভার পরমেশ্বর পক্ষীজাভিদিগকে সেইরূ আকৃতি প্রদান করিয়াছেন । ষে সকল পক্ষী শিকারম্বেষণ অথবা ৰিহার করণ নিমিত্ত দিবসের অধিকাংশ কাল শূন্যমার্গে ভ্ৰমণ করিয়৷ বেড়ায়, তাহাদিগেব শরীর সাতিশয় লঘু হয়। পক্ষীরা অনায়াসে শো শে। শুদে গমন করিতে পারবে, এজন্য ভাহীদের সমুদায় পালকের অগ্রভাগগুলি পশ্চালুখ হইয়। থাকে, উডিলেও কোন পালক বিশ্বস্থল হয় না, জগদীশ্বরের এমনি কৌশল, বায়ুসঞ্চালন হইলেও তাহাদিগের পালক এক দিকে অবনত হওন ব্যতীত অন্য দিকে উন্নত হয় না । তাহাদিগের বড় বড় পালকের অধোভাগে লোমের ন্যায় অতিক্ষুদ্র কোমল পালক অাছে, ঐ কোমল পালক. গ্রীষ্ম ও শীত নিবারণহেতু ভtহাদিগের বড়ই উপকারক হয় । স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যাইতেছে, টিম্বাবা পক্ষীজাতির বিশেষ অনিষ্ট হয় না, ৰুষ্টি লাগিয়া অহ’ব জলনিমগ্ন হইলে জল যদি পক্ষীজাতির শরীরে প্রবিষ্ট হইত, তবে সময়েই বৃষ্টি-পতলদ্বারা কত পক্ষীব প্রাণ বিনাশ হইত তাহ বল। যাইতে পাবে ন । পালক ও শরীর ভিজিয় তাহারা ভারি হইলে ভূমিতে পডিয়া থাকিত, উড়িতে পারিত না, উড়িতে ন! পারিলেই হয় ক্ষুধায় মরিত, নতুবা অন্য কোন জন্তু .অনায়াসে ভাঙ্গাদিগকে ধরিয় তাহদের প্রাণ বিনাশ কfরর্ত । সকল পক্ষীরই পালকে এক এক প্রকার তৈল ক্ষাছে, জীবিস্তাবস্থায় ঐ ভৈল সময়েই পরিবর্কিত হইয়া ।