পাতা:জীবরহস্য.pdf/১২৩

* २ अँौबङ्गङ्ना । মাংসভুক পক্ষীরা মাংস মৎস্যাদি অহার করিয়া জীবন স্বায়ণ করে, ঐ মাংস কখনই লোম, পালক এবং অস্থি সংযুক্ত হইয় থাকে, উছা ভোজম করণীনস্তর পরিপাক কল্প স্বত্বই ফক্টিন বিষয় । কিন্তু পরমেশ্বরের এমনি করুণ ঐ পক্ষীজাত্তির গঙ্গদেশে প্রশস্ত আধেয় স্বরূপ দীর্থঙ্কার সঙ্গী অাছে বলিয়া পরিপাক বিষয়ে ভাহীদের কিছুমাত্র ব্যাঘাত হয় না, কখনই ঐ নদী পাকস্থলী অপেক্ষাও প্রশস্ত হইয়া খাকে ৷ জলচর পক্ষীদিগের গলীর নলী এমনি প্রশস্ত যে ভাহা একেবারে ৰিঘৎ, পরিমাণ একটা সমস্ত মৎস্য ধারণ করিতে পারে, যে পৰ্য্যস্ত উহ। ষখাষোগ্য পাকস্থলীতে প্রবেশিত না হয়, সে পর্যন্ত ঐ ভাবেই থাকে অনেকবার অনেকেই দেখিয়াছেন, মাছরাঙ্গ পক্ষীর মুখস্থিও অর্ধেক মাছ তাইtয় প্রশস্ত নলীর ভিতরে, অপর অৰ্দ্ধ ভাগ অর্থাৎ মৎস্যের লালদেশটা বাহিরে ঝুলিয়া রহিয়াছে, ঐ অৱস্থায় মুখ ব্যাদান করিয়া পঞ্জীট ডালে বসিয়া নিদ্রা যাইত্তেছে । গাংচিল পক্ষীরা ভিন চারি বুরুল পরিমাণ অস্থি একেবারে গলাধঃকরণ করে, অর্জেকটা তাঙ্গাদের পাকস্থলী এবং অপর অৰ্দ্ধেকষ্ট। তাঁহাদের গলার নলীতে থাকে । জঠরানলদ্বারা পাকস্থলীর অস্থি যত জীর্ণ ও ক্ষয় হইভে থাকে, নলীস্থিত অস্থি ক্রমে নামিয়া ও সন্ধিয়া তপ্ত পাকস্থলীতে প্রবেশ করে । 線 মৎস্যাছারী পক্ষীদের গলার নলীতে আর একটি বিশেষ গুণ আছে, শরীরের নিকটবৰ্ত্তী নলী অপেক্ষ लांशrनङ्ग भू८थंझ अथइन्ह मऴौ'अभय ७धभश्ड, tङजांङ শরীর মৎস্য সকৰু কাহারা যেখন মুখে পুরে, অমনি