পাতা:জীবরহস্য.pdf/১৫৫

8 8 জীবরহস্য। সেস্থান হইতে আসিয়াছিল, সত্বর আসুক বা না আসুক, প্রতি ঘটায়, পঞ্চাশ ক্রোশের স্থান পক্ষীটা কোনমতেই আসে নাই । উৎক্রোশ এবং শোনপক্ষী-দিগের ন্যায় পেচকও শিকারী পক্ষী বলিয়া গণনীয়, বাজ পক্ষীদিগের ন্যায় উহাদিগের চঞ্চুও ক্ষুদ্র বক্র এবং তীক্ষু হইয় থাকে। ইহাতে স্পষ্ট বোধ হয়, তাহদের প্রিয় খাদ্য মৃষিকাদিকে ছিড়িয়া ফেলিবে বলিয়া পরমেশ্বর তাহাদিগকে ঐ রূপ চঞ্চ দিয়াছেন । পেচক-দিগের চক্ষু বাজপক্ষীর চক্ষুর ন্যায় উজ্জ্বল এবং পরিষ্কার বটে, কিন্তু আকারে পেচকচক্ষু কিছু বড় এবং পুর্ণ হয়, রাত্রিকালে পেচকের অtহারান্বেষণ করিয৷ বেড়ায় এইজন্যই তাহদিগের চক্ষু স্বভাবতঃ ঐরুপ হইয় থাকে ইন্দুরাদি ভূমিগর্ভ-বাসী জন্তু সকল বড়ই চতুর এবং ধুম্ভ, অম্প একটু শব্দ সঞ্চার হইলে তাহারা গর্ভে নতুবা ঘাসের বনে প্রবেশ করে, একারণ ভাহাদিগকে শিকার করিবার নিমিত্ত নিস্তব্ধত তীক্ষু দৃষ্টি এবং তীক্ষু শ্রবণশক্তির বড়ই প্রয়োজন করে । সৃষ্টিকৰ্ত্তার সৃষ্টি কেীশলে পেচকদিগের ঐ সমুদায় শক্তি আছে, তাহাদিগের ডানার পালক এমনি কোমল এবং নমনীয় ষে, তাহ সঞ্চালন করিলে বায়ুরোধ দ্বারা কিছুমাত্র শো শে। শব্দ করে না, তদার। তাহার। নীরবে একেবারে নামিয়া মুষিক শিকার করে । বন্য হংস এবং পেচক-জাতির । উড্ডয়নশব্দ-বিষয়ে আমরা কত প্রভেদ দেখিতে পাই, নিশীথ-সময়ে অতি দূর হইতেও তাহাদিগের পাথার শে। শো শব্দ শুনা যাইতে পারে । টিটির পক্ষীদিগের