পাতা:জীবরহস্য.pdf/১৮৫

* 8 জীবরহস্য । দুইটি মহৎ শক্তি আছে, শোষণ এবং বাস্পকরণ, শোষণ শক্তিদ্বারা তাহীর জলান্ধি স্বত্রব্য শীঘ্ৰ গুষিয়। লয়, বাস্পকরণ শক্তিদ্বারা তাহার। ঐ সকল দ্রব দ্রৰ্য ৰাস্পৰৎ করিয়া উষ্ণ বায়ুতে নিক্ষেপ করে। অর্জঘন্ট একটি ভেককে যদি জলমধ্যে রাখা যায়, তবে জল শোষণদ্বার সে পুৰ্ব্বাপেক্ষা দেড় গুণ ভারি হয় । কিন্তু সেই ভেককে উষ্ণস্থানে রাখিলে ভাঁহার কৃত্রিম গুরুতা অtয় থাকিভে পায় না, অপক্ষণের মধ্যে ভেক বাস্প করণ শক্তিদ্বারা যে জলভার গ্রহণ করিয়াছিল সে সমস্তই উৰ্দ্ধে নিক্ষেপ করিয়া আপন স্বাভাবিক আকার । প্রাপ্ত হয় । জলশোষণ শক্তি আছে বলিয়। তেকের গ্রীষ্মকালে অতি সেঁতসেভ্য জল ভূমিতে বাস করিতে যায় । ঐ কালে যদি কাহারও ভেকের প্রয়োজন হয় তবে যথ তথা অন্বেষণ করিলে ভাহাদিগকে পাওয়া যাইবে না, উত্তপ্ত দিনে তেকের আবশ্যক হইলে, হয় স্ত্রীরস্থিত ভগ্ন নৌকার অধোভাগে, পচা ঘাস বা খড়ের গাদির নীচে অথবা এরূপ অন্য কোন স্থানে অনুসন্ধান করিভে হইবে । ধুলীময় পথের পাশ্বদেশে যে সকল ডেকের বাস, যে স্থানের চতুষ্পার্শ্বে জলমাত্র নাই, গ্রীষ্মকালে তথাকার ভেক জীবন্মুত হইয়। শুষ্ককাষ্ঠের ন্যায় ভূনিগর্ভে পড়িয়া থাকে। জলাভাব হইলে কখন ২ বহুসস্থ্যক ভেক এক স্থানে একত্র হইয়। পরস্পর পরস্পরের গাত্র সংস্পর্শ করত মৃতৰৎ পড়িয়া থাকে, তাহাতে তাহারা পরস্পর পরস্পরের গাত্রের অাজ ভা প্রাপ্ত হয় | # * শুক্তির সাহেব আরও লিখিয়ছেন, একটা মোট