পাতা:জীবরহস্য.pdf/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সরীসৃপ । ས༽ ༩་ কোলাবেঙকে ধরিয়৷ যদি আাধ ঘন্ট। হাতের মুটার ভিতর রাখা যায়, তবে সেটা পুৰ্ব্বে যেরূপ স্থল ছিল তৎপরে তাহার অৰ্দ্ধেকও থাকে না, বহুকাল নিরাহারে থাকিলে ভেকদিগের যেরূপ শীর্ণ কলেবর হয়, তাহরও সেইরূপ শীর্ণ কলেবর হইয়া থাকে। রাত্রিকালে ঐ ভেককে যদি এমন জলপুর্ণ পাত্রমধ্যে স্থাপন করা যায় যে, ভেক তথায় অনায়াসে নড়িতে চড়িতে পারে, তাহা হইলে প্রাতঃকালে সে পুৰ্ব্ববৎ স্থূল হইয়া থাকে। মে স্থানে ভেকের জল সংগ্ৰহ করিয়া রাখে, তাহ{ সচরাচর ঠিক একটী পটক বা ফোপলের ন্যায় হয়, কিন্তু বাস্তবিক উহ। ফেঁাপল নহে, কারণ উদরস্থিত কোষ্ঠের সহিত উহার কোন সংস্রব নাই । যাহাহউক ঐ জলাধারটা অতিস্থল্ম একখানি চৰ্ম্মদ্বারা মণ্ডিত, ভাহাতে তাহদের দুই কৰ্ম্ম হইয় থাকে, প্রথম জলাধার স্বরূপ হয়, দ্বিতীয় জলশূন্য হইলে নিশ্বাস প্রশ্বাস বহন বিষয়ে উপকার করিয়া থাকে । দ্বিপদ উষ্ণীশমস্তক কবর গর্ভে ভেক জীবিভাবস্তায় কখনই সংস্থাপিত হইয়া থাকে, তথা হইতে অার কথন বহির্গত হয় না । এই কথা উল্লেখ করিয়া সাহেব রহস্য করিয়া লিখিয়াছেন, “তামি স্বচক্ষে দেখিয়াছি, ফুন্সিদেশ-নিবাসী ধীবর বালকদিগকে এক পয়সা দিলে তাহার ক্ষুদ্র২ বেঙ ধরিয়া লইয়। একেবারে গিলিয়া ফেলে কিছুমাত্র সঙ্কুচিত হয় না”। বঙ্গদেশে মৎস্য যেরূপ অত্যুত্তম খাদ্য বলিয়৷ গণ্য, ফ্ৰান্স .ও জরমেণী দেশের লোকেরা ভেককে সেইরূপ উপাদেয় খাদ্য বলিয়া থাকে, নিমন্ত্রিত আত্মীয়দিগকে 毅