পাতা:জীবরহস্য.pdf/১৯৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ક્ત કે জীবরহস্য । চতুষ্পদ পশু । চতুষ্পদ পশুদিগের আকৃতির বিষয় সামান্যরূপ বিবেচনা করিতে গেলে, মানবাকৃতির সহিত ভাহীদের অনেক বিষয়ে সাদৃশ্য বোধ হয় । কারণ তাহাদিগের সমুদায় অঙ্গের শেষভাগ সকল কোন না কোন বিষয়ে মনুষ্যের তুল্য হইয়া থাকে । কোন ২ বানরজাতির শরীরের গঠন এমনি আশ্চর্য্য যে, ব্যবচ্ছেদ বিদ্যবিশারদ পণ্ডিতগণ, মানব-শরীরের কোন অংশ বানরদেহ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ সহস। তাহ স্থির করিতে পারেন নাই । প্রাণধারণীয় জীবিকার প্রভেদানুসারে চতুষ্পদ পশুদিগের মস্তক সকল ভিন্ন ২ হইয়া থাকে । যে সকল পশু মস্তক দ্বার। মৃত্তিক খনন করিয়৷ তন্মধ্য হইতে আপনাদিগের খাদ্য সামগ্ৰী উৎপাদন করে, তাহাদিগের মস্তক কিছু উন্নত ও সঙ্কীর্ণ হয়। কুকু রাদি যে সকল পশু গন্ধদ্বারা শিকার করিয়া জীবন ধারণ করে, তাহাদিগের মস্তকদেশ লম্বাকৃতি হয় । কারণ লম্ব। মস্তক না হইলে, তাহাদিগের ব্ৰাণেন্দ্রিয়-সংলগ্ন ষে সকল শির আছে, সুচারুরূপে তাহার কৰ্ম্ম নিৰ্ব্বtহ হইতে পারে না । সিংহ প্রভূভি যে সকল চতুষ্পদের ংগ্রাম করা অভ্যাস, তাহাদিগের মস্তক কিছু ক্ষুদ্র এবং স্থূল হয়, কারণ ক্ষুদ্র ও স্থূল মস্তক নী হইলে যুদ্ধ করণের প্রধান সাধন তাহাদিগের যে হতু অর্থাৎ চুয়াল । কোন মতেই ভাহা শক্ত হইতে পারে না । তৃণভূক পশুদিগের পৃষ্ঠ দেশের মধ্যভাগ অবধি মস্তক পর্য্যস্ত” মাংসল একটি শিরা আছে, ভাহা এক গাছি মোটা