পাতা:জীবরহস্য.pdf/২০৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

०२ सौदद्भरुना । এই প্রযুক্ত একটা সামান প্রবাদ অাছে যে, “ রাত্রে বিড়ালের চক্ষু জ্বলে । * সিয়াগোষের নয়ন বিড়ালাদির নয়ন অপেক্ষাও বিশেষ উজ্জ্বল বোপ হয়, অন্য কোন পশুর নয়ন এভাদৃশ উজ্জ্বল নহে, সুতরাং তদ্বর্ণনে যে অলীক গপের প্রচার হইবে ইহা কোনমস্তে আশ্চর্য্য নহে । * সিয়াগোযের স্বভাব বিড়ালবৎ দেখিতে মৃদু, কিন্তু ইহা উত্তমরূপে মনুষোর বশীভূত হয় না ; কিঞ্চিৎ হিংস্রত্ব সৰ্ব্বদাই বর্তমান থাকে । বিড়ালাদি পশু প্রায়ঃ সকলেই পৃর্ণসাহসী, কেহই ভীত নহে ; এবং সিয়াগোষ সাহসিকতায় কাহার কনিষ্ঠ নহে । ঐ পশু সিংহকে দেখিয়াও ভীত হয় না; অনায়াসে অকুতো - ভয়ে তাহার নিকটে শিকারদ্বারা খাদ্যদ্রব্য আহরণ করে। বোধ হয় অক্লেশে রক্ষারোহণদ্বারা সিংহ তইতে ত্ৰাণ পাইতে পারে বলিয়াই ঐ সাহস হইয়! থাকিবেক; কারণ রক্ষচর-চিতাকে সম্মুখে দেখিলে সিয়াগোষ ভাদৃশ সাহসিকতা প্রকাশ করে না । সিয়াগোষ শিকার করিয়া খাদ্যের-সন্ত্রহ করে, এবং ভদখে ব্যাঘ্রবিড়ালাদিৰৎ রজনীযোগে বন ভ্রমণ করিয়া থাকে ৷ নকুল, বেজি, কাঠবিড়াল প্রভূতি ক্ষুদ্র পশু ইহার প্রধান খাদ্য; ভদাহরণার্থে সিয়াগোষ ব্লক্ষেহ ভ্ৰমণ করিতে অত্যন্ত পটু ছাগ, মেষ, হরিণ, শশকাদি ও প্রস্তাবিত পশুর অখাদ্য নহে, এবং হংস কুন্তু টাদি পক্ষীও তাহার সুখাদ্য মধ্যে গণ্য; ফলস্তঃ সিয়াগোষ সুখাদ্য মাংস পাইলেই ভক্ষণ করে, কিছুই বৰ্জ্জন করে না । অপর কী কথা; অভ্যন্ত ক্ষুধিত হইলে মাংসভুক পশুজাতির বিপরীত স্ব