পাতা:জীবরহস্য.pdf/২০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুষ্পদপশু । # いう ভাব প্রকাশ করিয়া স্বজাতীয় পশুকেও পরিভাগ করে ন। । কথিত আছে, মেঘ-মাংসার্থে এই পশু সুড়ঙ্গ খনুন করিয়া মেষ-গোষ্ঠে প্রবেশ করে; এবং বৃক্ষমূলতঃ দ্রুতগামী পশুর স্কন্ধে বৃক্ষহইতে নিপতিত হইয় তাহার সংহার করে । r এই পশুর অত্যন্ত শোণিতপিপাসু, জীৱহিংসা করিয়। আদৌ তাহার শোণিত পানকরত পরে ক্ষুধার উড়েকানুসারে মাংস ভক্ষণ করে ; অত্যন্ত ক্ষুধিত না হইলে ব্যাভ্রের ন্যায় শোণিতপানেই সস্তৃপ্ত থাকে, মাংসাহাৱে উৎসুক হয় না । যে সকল দেশে সিংহের তাধিক্য আছে তথাকার সিয়াগোষ স্বয়ং মৃগয়া না করিয়া মিংহের সাহচর্য্য করত তাহাকে খাদ্য সুপ্রাপ্য-স্থানে লইয়। যায়, এবং যুগরাজের ভূক্তাবশেষ গ্রহণ করিয়া দিন যাপন করে ; এই নিমিত্ত ইহার নুমি "সিংহের সেতে।” প্রসিদ্ধ হইয়াছে । সিয়াগোষের চৰ্ম্ম এবং লোম অতি কোমল, ৰিশেষতঃ শীতলদেশবাসি-সিয়াগোষের লোম অভ্যন্ত সুন্দর; ধনী ব্যক্তিরা ভাহার পরিচ্ছদ শীতকালে ব্যবহার করেন। এই কারণ অনেকে এই পশুর সংহারে নিযুক্ত আছে ; এক হভূসন উপসাগরের ভটহইতে প্রতিবর্ষে ৮—৯ সহস্র সিয়াগোষ-ত্বক বিক্রয়ার্থে আনীত হইয়া থাকে । দক্ষিণ-আমরিকা-দেশ টেপর পশুর জন্মভূমি, তথায় এই পশু অতিমূলত প্রাচীন-পৃথ্বীখণ্ডে কেবল সুমাত্রাদ্বীপে ইহার আবাস আছে ; ভস্তিন্ন অন্যত্রে ইহ। দৃষ্ট হয় না । উক্ত-দ্বীপে ইহা “কুড়োএয়ার,” “সালাড,"