পাতা:জীবরহস্য.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৫ হ बौदद्रस्ना । কেহই আরব্য বা অন্য উৎকৃষ্ট অশ্বের তুল্য নহে। ব্রহ্মদেশের বর্মী টাটু সৰ্ব্বত্রই প্রসিদ্ধ আছে । চীন, জাৰ, সুমাত্র প্রভৃতি স্থানেও তাহ প্রাপ্ত হইয় থাকে। হিমালয় পৰ্ব্বতে “সুন্ট” নাম একপ্রকার টাটু আছে; তাহারা বলিষ্ঠ এবং অস্থলপদ; পৰ্ব্বতভ্রমণে কখন ভাহাদের পাদ স্খলিত হয় না । তিব্বত অঞ্চলে এক প্রকার টাটুর সদৃশ, কিন্তু টাটুহইতে কিঞ্চিৎ উচ্চ, অশ্ব আছে; ভাহা “টাঙন’ নামে খ্যাভ । ভজাতীয় অনেকের দেহের অধিকাংশ কৃষ্ণ বা রক্তবর্ণ হয়, কেবল মধ্যভাগের কিয়দংশে অনিয়মে বিস্তৃত শ্বেত বর্ণ দেখ। যায় । এই মিশ্রিত বর্ণকে “অবিল্ক" শব্দে কহে । এই অশ্বের অত্যন্ত শ্রম-সহন-ক্ষম এবং অপাহারী, কিন্তু দেখিতে সুন্দর নহে। দেশীয় টাটুও সেই রূপ; কিন্তু টাঙনহইতে অধম । কেবল পাটনা অঞ্চলে যে টাটু হইয় থাকে তাহদের অনেকে “দক্ষিণী" নামক অশ্বের ঔরস জাভ, এই প্রযুক্ত কিঞ্চিৎ শ্রেষ্ঠ হয় । এই টাটুহইতে পৃথক ও উচ্চ, অথচ ভদ্রপাকার, অশ্বই এতদেশের সর্বত্র প্রসিদ্ধ । ঐ দেশীয় অশ্বীর গর্ভে ইরান-দেশীয় “ভাজীর’ শাবক হইলে ভাহাকে ‘জঙ্গল তাজী" কহে। ঐ অশ্ব উত্তম হইয়া থাকে; কিন্তু সম্প্রতি এভদেশে তাহার হ্রাস হইয়া আসিতেছে । পঞ্জাবপ্রদেশে এই প্রকার বর্ণমঙ্কর আছে, তাহ জঙ্গল-তাজীহইতে বৃহৎ ও বলৰান রাজবারাদেশে ইহার পরিবৰ্ত্তে অপর এক বর্ণসঙ্কর আছে, তাহ। ইরাণ তাজী পিভা ও বোথার-দেশীয় মাভীয় উৎপন্ন হয়; তাহার নাম “মজিনিস্থ।” যুদ্ধার্থে তাঁহ৷ অতীব প্রসিদ্ধ বলিয়া