পাতা:জীবরহস্য.pdf/২৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> の3 জীব রহস্য । হইয় থাকে, কিন্তু ইন্দুরদিগের স্বভাবে ভদ্বিপরীত লক্ষণ স্পষ্ট দৃষ্ট হয় । ইহারা অতিশয় যুদ্ধপ্রিয়, রাক্ষসৰং পরহিংসায় রত হইয়া থাকে প্রাচীরের আড়াল ফুর্বলদ্বিগের প্রধান মঙ্গলের স্থান, ’’ এই যে একটি চলিভ কথা অমর। সচরাচর ব্যবহার করি, ইন্দুরদিগের পক্ষে ইহা বিশেষ ব্যবহৃত হয় । কৃষ্ণবর্ণ ইন্দুর সকল, স্বভাবতঃ বড়ই দুৰ্ব্বল হয়, বলবান পিঙ্গলবর্ণ ইচ্ছুরের নিকট তাহার কীটের তুল্য, এজন্য ঐ দুৰ্ব্বল ইচ্চুম্বুদিগকে বড় একটা দেখিতে পাওয়া যায় না, শক্ৰতয়ে তাহার এক প্রকার বিলুপ্ত হইয়াছে; অনুজুল ধুম্রবর্ণ ইন্দুরগণ তাহদের স্থান অধিকার করিয়াছে। লগুননগরে ইচ্ছুর-হিংসক এক ব্যক্তি একবার কত্তকগুলী কৃষ্ণ ও পিঙ্গলবর্ণ ইচ্ছুর ধরিয়া একদিন রাত্রিকালে একটি পিঞ্জরে রাখিয়ছিল, প্রাতঃকালে ঐ সকল ইন্দুর আপন প্রভুর কুকুরের সম্মুখে ছাড়িয়া দিয়৷ ক্রীড়া করিবে, মনে ২ তাহার এই বাসন ছিল । কিন্তু পুৰ্ব্বদিকে দিবীনাথ উদিক্ত হইলে, ভূত্য পিঞ্জরস্থিত ইন্দুৱ আনিতে গিয়া দেখে যে, তন্মধ্যে একটিও কৃষ্ণবর্ণ ইন্দুর নাই, তদৃষ্টে সে সাতিশয় আশ্চর্যাবিষ্ট হইল, ও লৌহ-পিঞ্জরের স্থানেখ রক্ত দেখিয়া স্থির করিল, যে, দুরন্তু পিঙ্গলবর্ণ ইক্ষুরের স্বজাতীয় কৃষ্ণবর্ণদিগের প্রাণ ৰিনাশ করিয়াছে । , “সন্তানেৎপাদন করিয়৷ বংশবৃদ্ধি কর” ইচ্ছুরের এই প্রাকৃতিক নিয়মটি বিশেষ প্রতিপালন করে । সচরাচর বৎসরের মধ্যে ভিন বার ইহাদিগের শাবক উৎপন্ন হয়, এবং প্রত্যেক বারে চোঁদ পনরটি শাবক