পাতা:জীবরহস্য.pdf/২৭৬

দ্বিপুরোদন্তী পশু । می یا لا হইয় থাকে । এই পনেরটির রক্ষণাবেক্ষণ ও প্রতিপালন তাহার। যত্বপুৰ্ব্বক করে । ইংলণ্ডদেশ-নিবাসী গিবনস্নামক এক জন সাহেবের সময়েই ইচ্ছুর ধরিয়৷ প্রতিপালন করা বড়ই অভ্যাস ছিল । সে ব্যক্তি লিখিয়াছে, “ যুগ্মচারী যে কএক ইন্থর আমি প্রতিপালন করিয়াছিলাম, তাহারা সকলেই দুই মাস অন্তর সন্তান প্রসব করিভ, আর ঐ শাবকদিগের মধ্যে যাহার। স্ত্রী ইচ্ছুর, তাহারা চারি মাস বয়স্ক ন হইতেই পুন: বার ভাহাদের সন্তান হইত। ইচ্ছুর-জাতির বহুল সন্তানোৎপাদিক। শক্তির উল্লেখ করিয়া, শ৭ সাহেব নামে এক ব্যক্তি লিখিয়াছেন । * টাইনি নামে অামার একটি কুকুর ২৫২৬ ইচ্ছুর নষ্ট করিয়াছে, ঐ ইলুরদিগের সন্তানের প্রসবের কাল গণনা করাতে উপলব্ধ হইল, যে, উহারা যদি জীবিত , থাকিস্ত, তাহা হইলে তিন বৎসরের পর তাঁহাদের ১৬৯,৩১,৯০,২০০ শাবক হইতে পারিত । ইক্ষুরের ক্ষুধার্ভ হইলে সন্মুখে যাহা পায় ভাহাই ংশন করে, কখনই ক্ষুদ্র শিশুকে আক্রমণ করিয়া থাণ বধ করিয়া থাকে ; ১৮৫৩ খৃঃ অব্দে ব্রিষ্টলনগরে যে একটি ঘটনা হইয়াছিল, তাহাতেই ইহ সপ্রমাণ হইবে । একবার এক বালকের মাত একদিন রাত্রিকালে হঠাৎ আপন শিশু সন্তানের চীৎকার ধ্বনি শুনিয়! জাগৃত হইয়া উঠিয়া দেখিল, একটা ইক্ষুর তাহার পুত্রের দক্ষিণ নেত্র দংশন করিয়াছে, তাহাভে অশ্র- ; বারির ন্যায় অজস্ৰ শোণিত তন্মধ্য হইতে বহির্গত এ হইতেছে । নানাবিধ চেষ্টা করিয়া মাত। রক্ত ৰদ্ধ করিতে