পাতা:জীবরহস্য.pdf/৩১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধুমক্ষিক । * * > কোন জন্তুকে হল ফুটায় না। ক্ষেত্র বা डेमTांनभ८था যখন তাহারা এক পুষ্প হইতে অন্য পুষ্পে ভ্রমণ করিয়া বেড়ায়, তখন কোন জীবের সহিত সংস্রব হইলেও তাহার। অনিষ্ট সাধন করে না । কেবল গোমেষাদি রোমন্থক পশুগণ হরিত তৃণ অtহার করিম্ভেই যদি ভtহীদের মৌচাকের নিকটে যায়, তবেই ভtহাদিগকে বিপদে পড়িতে হয় । অতএব আপন প্রাণ ও সম্পড়ির রক্ষার নিমিত্ত পরমেশ্বর ভাহাদিগকে ভয়ানক অস্ত্র স্বরূপ যে এই হুল প্রদান করিয়াছেন ইহাতে কোন সংশয় নাই । মঙ্গোপাক নাম এক জন ভ্ৰমণকারী লিখিয়াছেন, “আফ্ৰিকাদেশে ভ্রমণ করিতেই আমার ভৃত্যগণ একটা মৌচাক দেখিয় মধু আহরণ করিতে যায়। কিরূপে মধুচক্র হইতে মধু লইতে হয়, তাহার। তাহ বিশেষরূপে জানিত না, বল প্রকাশপুৰ্ব্বক তাহার। যেমন মৌচাক তাঙ্গিবীর উপক্রম করিতেছিল, মৌমাছিগণ অমনি ভেঁ৷ ভেঁ শব্দে উড়িল । ভদর্শনে আমার তৃত্যগণ পলায়ন দ্বার। আপনাদের প্রাণরক্ষা করিল বটে, কিন্তু দুই তিন জন আহত হইল, আর ভয়ঙ্কর "হুলের বিষের জ্বালাতে আমার একটি ঘোড়া ও ছয়টি গাধা মরিল ।” কথিত আছে, ১৬১৫ খৃঃ অক্তে এক দল দস্থ্য জৰ্ম্মনি দেশীয় এক যাজকের গৃহে দস্থ্যৱত্তি করিতে যায়। ধাৰ্ম্মিক যাজক নানামতে ঐ দুরাত্মাদিগকে দুষ্কৰ্ম্ম করিতে নিষেধ করিলেন, কিন্তু কোন মতে তাহারা উহার কথাতে কর্ণপাত করিলু না । সকল । চেষ্টা ব্যর্থ হইল দেখিয়া যাজক স্তৃত্যদিগকে অজ্ঞ।