পাতা:জীবরহস্য.pdf/৩১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२८ ई জীব রহস্য । করিলেন, আমার পালিভ মৌচাক সকল আনিয়া তোমরা এই দমু্যদলের মধ্যে নিক্ষেপ কর । প্রস্তুর আজ্ঞায় মৃত্যগণ ঐকপ করিলে, মৌমাছিগণ ভেঁ। ত্বে শব্দে উড়িয়া হল ফুটাইয়। দক্ষু্যদলকে একেবারে দূরী ভূত করিল । ভলুকপশু মধু খাইভে বড় তার বাসে, কিন্তু মধুমক্ষিকাদিগের ভয়ে তাহারা বস্তুই ভীত হয় । ঐ মক্ষিকার। তাহাদিগকে আপনাদিগের বসতি স্থানের নিকট দেখিতে পাইলে সকলে দলবদ্ধ হইয়া উন্মত্তের ন্যায় ভাহাদিগকে আক্রমণ করে । তা হাভে প্রকাণ্ডাকার ভল্লুকগণ প্রাণপণে পলায়ন করিয়া আপনাদিগের প্রাণ রক্ষা করে । এদেশে মধুমক্ষিক সংগ্রহ করিয়৷ বাটতে মধুচক্র স্থাপিত কর। লোকের বড়একট। অভ্যাস নাই, ইংলণ্ড-দেশে এ ব্যবহার বড়ই প্রচলিত আছে । মধুমক্ষিক পুষিয় যাহারা মধুচক্র স্থাপন করে তাহাদিগের সাবধান থাকা নিভান্ত আবশ্যক হয়, মৌচাক ঘাটাইয়। মৌমাছিদিগকে বিরক্ত করিলে কখন ২ ভয়ঙ্কর অাপদ উপস্থিত হইয়া থাকে । একদা এক যুবতী স্ত্রী বাটতে মধুচক্র স্থাপন করিয়৷ যত্বপূৰ্ব্বক মধুমক্ষিকাদিগকে প্রতিপালন ৰুরিত ; তা-" হার গৃহে একখানি বেঞ্চের উপর ঐ মৌচাক স্থাপিত ছিল । কার্যক্রমে ঐ মৌচাকখানি উঠাইবার অবশ্যক হইলে, যুবতী আপনি তাহ উঠাইতে গেল। মধুমক্ষিক দ্বার। তাহার কখন অনিষ্ট হয় নাই, অতএব সে নিঃশঙ্ক হইয়া, যেমন তাহা তুলিতেছিল, অমনি হাত পিছলিয়া গিয়া মৌচাকটি মেঝfাতে পড়িয়া গেল,