পাতা:জীবরহস্য.pdf/৩১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२* 8 জীবরহস্য। মুখের নিকটবৰ্ত্তী হইলে মুখের আঘাঙ ভাহাদিগকে কোন প্রকারে না লাগে, তাহ হইলে তাহারা অভ্যন্ত ক্রোধান্ধ হইয় উঠে । i একবার এক ভদ্রলোক আপনার দাসীকে মৌচাক স্থানান্তর করিতে কহিয়াছিলেন, কিরূপে মধুচক্র নাড়িভে হয় দাসী ভাহার কিছুই জানিত না, সে বস্ত্র দ্বারা চক্ষু মুখ আৰরণ করিয়া মধুচক্র নাড়িতেছিল । যেমন নাড়িবে অমনি কতকগুলা মৌমাছি তাহার বস্ত্ৰে পড়িয়। গেল ! তদর্শনে ঐ ভদ্রলোক সাবধান ২ তোমার নিশ্বাস যেন মৌমাছির উপর না পড়ে, ও অtঘাভে যেন একটি মৌমাছির প্রাণ বধ না হয়, বলিয়া চীৎকার করিয়া উঠিলেন, আর আপনি যাইয় আস্তেই মেীমাছিদের রাণীকে ধরিয়া নিয়মিত স্থানে রাখিয়াদিলেন । তাহাতে সকল মৌমাছি তাহার সঙ্গে আসিয়া রাণীর নিকট বসিল, কেহ দাসীকে হুল ফুটাইল না। মধুমক্ষিকাদিগের গতিশক্তি নিক্ষিপ্ত ভরের গত্তি অপেক্ষ দ্রুততর হইয় থাকে। মধু অম্বষণ করণাথে মধুচক্র ছাড়িয় তাহারা চারি পাঁচ ক্রোশ দূর গমন করে বটে, কিন্তু বহনযোগ্য মধু প্রাপ্ত হইলে তাহার। মুহূৰ্ত্তেকের মধ্যে স্বস্থানে প্রত্যাগত হয়। ঝড় বৃষ্টির ভয়ে তাহার। সাতিশয় ভীত হয়, মধু আহরণে নিতান্ত ব্যস্ত থাকিলেও মেঘাগম হইলে স্বস্থানে প্রস্থান করে । ,তাহাদিগের বসতি স্থানের পথ যত ঘোর ফের হউক ম। কেন, আসিবার সময় শূন্যমার্গে উঠিয় তাহারা ঠিক সোজা আইসে । ইহাতে বোধ হয়, মধুমক্ষিকারা গন্তব্য স্থানের ঠিক নিরূপণ করিয়া রাখে, সহসা