পাতা:জীবরহস্য.pdf/৩১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধুমক্ষিকা। २ ८ (t গমনীয় পথ পরিত্যাগ করে না, সকলেই আপনাদিগের নিরূপিত একই পথ দিয়া স্ব স্ব মধুচক্রে উপস্থিত হয় । নিরূপিত পথ দিয়া মধুমক্ষিকাগণ স্ব স্ব গন্তব্য স্থানে গমন করে বলিয়া, মধ্বপহারক শিকারী লোকের অনায়াসেই তাহাদের মধুচক্র অন্বেষণ করিয়া লয় । প্রথমতঃ তাহার একটা পুষ্পৌদ্যানে যাইয়া মধুফুক্ত একটা কাচের পাত্র ঐ উদ্যানের মধ্যে স্থাপন করে । পুষ্পমধু খাইতেই ক্রমেই মধুভূকগণ ঐ পাত্রের মধু খাইতে যায়, দশ পনেরটি মক্ষিককে একত্রে বসিয়া মধু খাইভে দেখিলেই, এক জন শিকারী দৌড়িয়া আসিয়া ঐ মধুভাণ্ড আচ্ছাদিত করে । পরে একটা ছাড়িয়া দেয়, সেটি উড়িয়া যেদিকে যায়, তাহারাও সত্বর দৌড়িয়া সে দিকে যাইভে থাকে। যখন মৌমাছিটি চক্ষুর অগোচর হয়, তখন আর একটি ছাড়িয়া দেয়, এবং তাহারাও পশ্চাৎ২ পূৰ্ব্ববৎ গমন করিয়া থাকে, এইরূপে চারি পাঁচটি ছাড়িয়া দিলেই তাহারা মধুচক্রের অম্লসন্ধান পায় । সোজা পথে গমনকারী মধুমক্ষিকাদিগের সঙ্গে ঠিক সোজ যাইয় তাহার। মধু আহরণ করে । * পূৰ্ব্বকালে অষ্ট্রেলিয়া রাজ্যে মধুমক্ষিক ছিল না, অভ্যপ দিন হইল ইংলণ্ডদেশীয় এক ভদ্রলোক তথtযু মধুমক্ষিক প্রচলন করেন । মধুমক্ষিক কি পদার্থ অষ্ট্রেলিয়। দেশবাসী লোকেরা তাহ জানে না, এই রক্তান্ত অবগত হইয়। বাণিজ্যোপলক্ষে তিনি ইংলণ্ডহুইতে অষ্ট্রেলিয়। যাইবার সময় এক দল মধুমক্ষিক ও মধুচক্র কুইয়া যান । মৌচাকখানি জাহাজের ছাদের উপরে ছিল, মৌমাছিগণ সমুদ্রজলের উপরিভাগে 勢 ᎼᎭ g