পাতা:জীবরহস্য.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

¢ २ জীবরহস্য । করিয়া থাকে, পরন্তু ধৈর্য্যশীল লোকেরা এমত কৰ্ম্ম কখনই করেন না । অপরের বিবেচনায় যে সকল ৰিষয় দুঃসাধ্য বোধ হয়, ধৈর্য্যগুণে র্তাহারা তাহ সুমাধ্য করিয়া থাকেন । অভিজ্ঞত দ্বারা ভঁাহারা বিশেষ জমিতে পারেন, যে, উদ্যোগী হইয়া কৰ্ম্মারম্ভ করিলে তাহা দুষ্কর বলিয়া ভারবোধ আর হয় না । দেশভ্রমণকারীর ন্যায় প্রথমতঃ পৰ্ব্বত ও অন্যান্য বাধা দ্বার উtহার অগ্রসর হইতে পারেন না বটে, কিন্তু ধৈর্য্যগুণ দ্বারা অনবরত যত্ব করিয়া শেষে পৰ্ব্বত-মধ্যস্থ অদৃশ্য পথ এমনি প্রকাশ করিতে সক্ষম হন যে, তদর্শনে লোকের ডাহাদিগকে ধন্যধন্য করিয়া থাকে । যদি কোন অলস ব্যক্তি সময়ানুসারে ধৈর্য্য-বিষয়ক উৎক্লষ্টতা বুঝিয়া তদ্রুপ আচরণ করিতে অভিলাষী হয়, তবে ঈশ্বর সৃষ্ট জীবের মধ্যে এক ক্ষুদ্র জীবের দৃষ্টান্ত তাহাদিগের পক্ষে অনাবশ্যক হইবে না । কারণ যোবনাম এক ধাৰ্ম্মিক ব্যক্তি লিখিয়াছেন “ভূচর:প শুদিগকে জিজ্ঞস কর, তাহার তোমাদিগকে শিখাইবে, এবং খেচর পক্ষিদের নিকট জানিতে চাহ, তাহারা ভেীম - দিগকে বলিয়া দিবে (’ বহুতর পশু পক্ষ্যাদি অীমাদিগকে ধৈর্ঘ বিষয়ক সদুপদেশ প্রদান করিতে পারে, ইহাতে কোন সন্দেহ নাই । কিন্তু অন্যান্য প্রকাগু পশুর বিবরণ না লিখিয়া, এক অতিক্ষুদ্র জীবের দুষ্টান্ত এতদ্বিষয়ে বর্ণনা করিতে অভিলাষ করিলাম, বোধ করি তাহ পাঠ করিয়া পাঠকবর্গ পরিতুষ্ট হইবেন । মাকড়সা জাতি অন্যান্য হিংস্র জন্তুর ন্যায় ভয়ানক নহে, অথচ সকলের ঘৃণা হইয়াছে, কি আশ্চৰ্য্য ! এই