পাতা:জীবরহস্য.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবরহস্য & 4 আমাদিগের চক্ষুর প্রায় অগোচর প্রযুক্ত আমরা সচরাচর এক খি বলিয়া অনুমান করিয়া থাকি, তাহ চারি সহস্ৰ সূক্ষ্ম খির কোন মতেই স্তু ন নহে । ইহা ও সত্য যে অতি রহদুজাতি মাকড়সারাও এক রতি বালুক অপেক্ষ অধিক ভারী নহে । মাকড়সার আপনি ইচ্ছানুসারে স্থতা মোটা করিয়া উহা দৃঢ়তর করিবার জন্য প্রথমতঃ অনেকানেক ক্ষুদ্র স্থতাতে আপনাদিগের রেশম শুকায়, পরে এই সকল স্থত একত্র করত একটা মোট। খি করে, এমত নহে, , পরমেশ্বর অভিলাষমতে স্থতাকাটন যন্ত্র বন্ধ করিবার শক্তি তাহাদিগকে দিয়াছেন, তদূর মাকড়সার রেখা পক্ষির পাখীর ন্যায় প্রয়োজনীয় অভিপ্রায়ে ব্যবহৃত হয়, তাহার। ঐ রেখাতে নির্ভর করত অত্যুচ্চ স্থান হইতে পতিত হইয়া অধো ভাগের যেস্থানে ইচ্ছ। সেই স্তামেই গতিনিরুদ্ধ করিতে পারে । মাকড়সাজাতির পদ নখরে চিরুণীর দাতের ন্যায় দাত থাকতে স্থত বুনিবার জন্য তাহা বড় উপকার করে । ইহা দ্বার সে পশ্চাতের রেখা সকল দুই ব। অধিকাংশে পৃথক করিয়া রাখে, আর তাহীদের পায়ের মধ্যে অার একটা অতিরিক্ত থাবা আছে, তদুপরি মাকড়সার রেখায় উঠিবার সময়ে অতিরিক্ত স্থত সকল গুটাইয়া একটা গোলার ন্যায় করে । স্বর্ণকারের সোনা ঝাড়িবার নিমিত্ত যেরূপ কুটী ব্যবহার করে, অনেকানেক মাকড়সার পদতলে সেইরূপ সরু অথচ লম্বা কুচী আছে, তাহার প্রত্যেক দিক অতি স্থায় লোম দ্বারা পরিভূষিত হওয়াতে, তাহার কাচ অথবা