পাতা:জীবরহস্য.pdf/৭২

জীবরহস্য। や t বুলায় এই প্রশ্নের প্রত্যুত্তরে শ্ৰীলশ্ৰীযুক্ত রেবরেণ্ড কারৰি এবং অন্য২ দর্শকের এই ক্ষুদ্র জীবদিগের সহিষ্ণুতা বিষয়ে যে আশ্চর্য্য বর্ণন করিয়াছেন তাহ অবিকল প্রকাশ করিতে ইচ্ছা করিলাম । “একদা আমি উদ্যানস্থিত এক বৃহৎ মাকড়সাকে দুই হস্ত-পরিমিত এক দণ্ডোপরি বসাইয় একপত্রি জলমধ্যে রাখিয়াছিলাম । আর ২ মাকড়সারা গমনাগমনের পূৰ্ব্বে যেমন সূতা বন্ধন করে, তদ্রুপে ঐ কীট দণ্ডাগে স্থত। রন্ধন করিল। ঐ সভ্যতা অগ্রপদদ্বারা যতক্ষণ পৰ্য্যন্ত . জলস্পর্শ না করিল ততক্ষণ পর্যন্ত সে ঐ দণ্ডের এক শার দিয়া যাইয়া, ক্ষণকালের মধ্যে দউীহইতে ঐ স,ত। দ্বার। (যাহা কিঞ্চিৎ বক্র ছিল ) বলিয়া পুনৰ্ব্বার ঐ দণ্ডোপরি অাসিল । ইহাতে জানা যাইতেছে, অন্যান্য কীটদিগের শূয়াদ্বারা যেমন সকল বোধ হয়, তেমনি মাকড়সার ও অগ্রপদদ্বার সকল’ৰোধ করে । যাহtহউক এইরূপে বিংশতিবার আনুপুঞ্জীক যত্ব করিয়া, কখন সে ঐ দ গুরূপ মাস্তুলের এক দিকে এবং কখন বা অন্য দিকে ভ্রমণ করিতে লাগিল, কিন্তু সকলই ব্লথ হইল । তদৃষ্টে আমি ঐ গৃহ ত্যাগ করিয়া গৃহান্তর প্রবেশ করিলাম, এবং মনে করিলাম যে ঐ কীট কোন মতে, উহাহইতে .বহির্গত হইতে পরিবে না। পরে ক্ষণকাল বিলুম্বে তথ{হইতে আসিয়া দেখিয়া অত্যাশ্চর্য হইলাম, ঐ মাকডস। যদিও বহু ভর পরিশ্রম দ্বারা শ্রান্ত হইয়াছিল, তথাপি সাত আট ক্রল দূরস্থ একটা কুঠরীতে ঐ দণ্ডের .উৰ্দ্ধ ভাগ হইতে সূতা বা লাইয়া পলায়ন করিয়াচে, তাহাতেই তাহার রেখ। নিৰ্ম্মিত হইয় ছিল । আমি