পাতা:জীবরহস্য.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खेनैवलश्ल] | ° ぬ 被 শূয়া, তুত এবং গুটিপোকাদিগের রূপাত্তরতা । নানাবর্ণযুক্ত শুয়া, তুত এবং গুটিপোকা প্রভৃতি কীটগণ যেরূপে স্বাভাবিক অাকার পরিবর্তন করিয়া প্রজাপতিরূপে রূপান্তর হয়, তাহ। বড়ই আশ্চর্য্য বিষয়, ভৎপরিজ্ঞানে অ মাদিগের মনোযোগ করা উচিত । ঐ দুৰ্ব্বল কীটগণ যে একবার পরিবর্তনে প্রজাপতির আকার প্রাপ্ত হয় এমন নয়, চারি পাঁচবার গাত্রের ভূক্ষ্ম চৰ্ম্ম অর্থাৎ খোলস পরিত্যাগ না করিলে তাহার। কখনই ঐরূপ রূপ ধারণ করিতে পারে না । শেষ পরিবর্তন-কালে তাহাদিগের আকার এমনি জড়বৎ হইয়া যায় যে দেখিলে উহারা জীবিত বস্তু বলিয়া কোন মতেই হঠাৎ অনুভব হয় না । অর্থাৎ সে সময়ে তাহারা ডিম্ববৎ হইয়া মুপারির খোলার ন্যায় এক প্রকার খোলাতে আৰু ত ও জড়ীভূত হয়, সচরাচর উহাকে আমরা গুটিক কহিয়া থাকি । এই অবস্থাতে কোন ২ কীট দুই বা তিন সপ্তাহ পর্য্যস্ত থাকে, কাহারও বা ছয় মাস অথবা দশ মাস বহি ভূত হয়, পরে যখুীকালে ঐ গুটি কাটিয়া প্রজাপতির রূপ ধারণ করত সে স্থান-ইতে প্রস্থান করে । o প্রাণিবেত্তার প্রজাপতিদিগকে দুই শ্রেণীতে বিভক্ত করিয়া থাকেন, এক শ্রেণীর পাখ উন্নত, এবং অপর শ্রেণীর পাখা চ্যাপট। উন্ন ত-পাখা প্রজাপতিগণ রীত্রিচর, অর্থাৎ রাত্রিকালেই কেবল তাহারা ইতস্ততঃ