পাতা:জীয়ন্ত - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লাইব্রেরিয়ান রাখালের বয়স কুড়ি-বাইশ, অনেক দিন ম্যালেরিয়ায় ভুগছে। ভুবনের বাড়ীতে সে থাকে। তার তীক্ষা গলার প্রতিবাদ শোনা যায়। उपाधि नेि वन शकिঅনন্ত বলে, আপনি চুপ করুন।-বলেছিল ? বলেছিল। আরও বলেছিল, আমার মামা এবার ডিষ্ট্রিক্ট বোর্ডের ইলেকসনে হেরে যাবে, চামারটাকে কেউ ভোট দেবে না। তাইতে রাগ সামলাতে না পেরে আমি ওকে মেরেছি। একটা ঘুষি আর লাথি খেয়েই যে মীর মর হয়ে হাসপাতালে যাবে, আমি তা ভাবতে পারি নি। চুপ কর প্রকাশ ! অনন্ত প্ৰচণ্ড ভাবে তাকে ধমক দিয়ে উঠে দাড়ায়। সভাকে সে বলে, ছেলেটা লজ্জায় দুঃখে ভয়ে ভাবনায় আধমরা হয়ে গেছে। প্ৰকাশ ! তোমায় ক্ষমা চাইতে হবে। রাখালকে, মানে রাখালবাবুকে মারার জন্য আমি ভারি দুঃখিত। বাস! বাস! অনন্ত সোল্লাসে বলে ওঠে, রাখালবাবুর সঙ্গে তোমার বন্ধুত্ব আবার গড়ে উঠবে নিশ্চয়। অন্যায় করার দুঃখই তোমার নবজন্ম দিক। दहन भांडब्रभ ! কি ঘটনা কিসে দাড়াল ! ব্যাপারটার আসল ও গুরুতর অংশটাই রয়ে গোল আড়ালে, চাপা পড়ে গেল। প্ৰকাশ যা বলল তা মিথ্যে নয়, বানানো DS BDBD D DBDBD DBB gg DB DBD S DBBDuD BDB BDDB BDB একটা দিক মাত্র। আসল ঘটনা সকলের জানা, সেটাকে আরও ফেনিয়ে ফঁাপিয়ে বাড়িয়ে তুলে ভৈরবকে সভায় অপদস্থ করার যে আয়োজন ভুবন করেছে তাও প্ৰায় কারো অজানা ছিল না। পাহাড়কে এ ভাবে ইদুর বিয়োতে দেখে অনেকে কৌতুক বোধ করল। পয়সা দিয়ে টিকিট কিনে জমকালো নাটক দেখতে এসে শুরুতেই অভিনয় ফেসে যেতে দেখার মত ব্যক্তিগতভাবে বঞ্চিত হবার ক্ষোভও অনুভব করল অনেকে। তবে এটাও ভাবল অনেকে যে, অন্য দিকে ক্ষতিপূরণ হয়েছে। অনন্তের কৃতিত্বে কমবেশি মুগ্ধ হয়ে