পাতা:জীয়ন্ত - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিয়ে কাটা বাঁশের কঞ্চি সাফ করতে করতে তার মনে হল একটা কথা। श िना शांछेिम- ... " औा হাট দু'কোশ তো ? সদর সাত কোশ। হাট থে' বঁাশ লেবে লোচন রসিক না তো খলিমুদীরা। ফের সদরে চালান দেবে, লাভ করবে। তার চেয়ে মোরা যদি 数? Y বসন্তের কাছারি-বাড়ী সংস্কারের জন্য দুটি বঁাশ দিতে হবে, ঘাড়ে করে নিয়ে গিয়ে পৌছে দিয়ে আসতে হবে। ধনদাস ঠেকনা বঁাশের লাঠি কাটছিল। ডগার সরু দিক থেকে বা শাখা থেকে লাঠির মত একরকম ঠেকনা নিতে হয়, মাথায় বঁাশ বইতে হলে, দম ফুরিয়ে গেলে একটু থেমে জিরোবার সময় মাথার বদলে এই ঠেকনা লাঠিতে দিতে হয় বঁাশের ভার। দু'টি বাড়তি সবুজ বাঁশের ওজন কত সে-ই জানে যে বঁশের জোড়া মাথায় চাপিয়ে বয়। পুষ্ট মোটা তিনটি বঁাশ বইবার সাধ্য যোয়ান DDDBBD BDB DS DB BBB DBS DDD BBD DBBS DSDDB DDD যারা বঁাশ বয়ে নেয়, দুটির বেশি বঁাশ বড় দেখা যায় না। সদরে দরটা কেমন ? তা কে জানে। পাচুকে মানতে হয়, তবে কি-না হাট থে’ কিনে সদরে তো চালান দেয় । মোরা যদি সদরে যাই মুখ চাওয়াচাওয়ি করে না। ধনদাস আর জ্ঞানদাস। একজন বঁাশ-ঝাড়টার দিকে, আর একজন বাতাবি লেবু গাছের বাড়তি রাংলােগা ফলটার দিকে দু-চারক্ষণ তাকিয়ে থাকে। তারাই খরচ করে পাচুকে সদর স্কুলে পড়িয়েছে, তারাই যদি এখন পাচুর মতামতকে যথেষ্ট পরিমাণ মৰ্য্যাদা না দেয় তা হলে চলবে কেন ! কথাটা মন্দ নয়। জ্ঞানদাস প্ৰথম সায় দেয়। কী মৃদু। তার কথা, স্নেহ-শ্রদ্ধা, মায়া-মমতায় কী স্নিগ্ধ সুমিষ্ট তার উচ্চারণ ! এই জ্ঞানদাস নাকি জমিদার বসন্তের প্রাপ্য খাতির Sኳምዓ