পাতা:জেল-দর্পণ নাটক.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জেল-দৰ্পণ । q এলে মনট। নাকি কেমন কেমন করে, তাই হামাগুড়ি দিয়ে এলেম | . গোপাল । ( ব্যস্তে ) কেন কি হয়েছিল, কি হয়েছিল ? শিবনাথ । আর কি হয়েছিল, আমার নাকি প্রমাই আছে তাই বেচে গিয়েছি । কাল শিড়ি থেকে গড়াতে গড়াতে নিচে পড়ে গিয়েছিলাম । o তারিণী । আঃ সৰ্ব্বনাশ ! তবে তো শরীর বড় বেদন । হয়েছে ? - শিবনাথ। না তা বড় হতে পারে নাই । ডাক্তার এসে বললেন তোমাকে আর ঔষধ দিব কি ? আউন্স কতক ব্রাত্ত্বি খেয়ে ফেল। ত৷ আমি ৩০ । ৩২ আউন্স আন্দাজ (র ) ব্রাণ্ডি টেনে শুয়ে রইলেম । মধু। এখন দে সকল কথায় প্রয়োজন নেই, সময় উত্তীর্ণ । হয় গেছে, হাই উঠতে লেগেছে। শিবনাথ। দুই চারিট ছিট টান যাক এস মধু। সেই ভাল । ( সকলেই গুলি খাইতে লাগিল ) গোপাল । আহা আমাদের শিব বাবুর কেমন মুখ সেট হয়ে গেছে দেখেছ, এক এক দমে একেবারে আগুণ । তারিণী । তা আর হতে হয় না, বাবু আমার সঙ্গে পারে ? মধু। তুই থাম্ বাবা । তোর আমাদের কাছে হাতে খড়ি। আগে তুই আমার সঙ্গে লড়াই কর, তার পর আ মাকে হারাতে পাল্লে বাবুর সঙ্গে । তারিণী। এখন বুঝি ভুলে গিয়েছ মধু দাদা ? সে দিন তোমাকে কেমন নাকাল দিয়েছিলাম, তোমার ছাতা, চাদর