পাতা:জেল-দর্পণ নাটক.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জেলদর্পণ l w २१ তারিণী । সে বিষয়টার কি হলে ? - w গোপাল | আর বাবা—শৰ্ম্ম যে কাজে যাবেন, তা কি আর কাহাকে জিজ্ঞাসা কৰ্ত্তে হয় ? কিন্তু দেখ একটী হাজার টাক লোকসান হলো। তা মন্দই কি ইয়েছে—দশ হাজার টাকার কোম্পানির কাগজ বিক্রি করতে গেলে প্রায় হাজার টকাই লোকমান হয়ে থাকে ৷ ” - তারিণী। কি নাম সই করলে ? গে পাল । তা আর তোমাকে শিখাতে হবে না। দিৰ্য করে শিব বাবুর নাম সই করলুম। একটা বড় সুবিধা করেছিলেম, আইডেন্টিফাই অর্থাৎ আমাকে চেনে এমন লোককে জামিন দিতে হয় কি না, তা একজন ইয়ার লোকের সঙ্গে দেখা হয়েছিল, সে অম্লাল বদনে বলে আমি একে চিনি ইহারই নাম শিব বাবু। তারে কিন্তু বাব কিছু দিতে হয়েছে । তারিণী। তা হগকে, এখন কার্য্যোদ্ধার হয়েছে তে । মধু। দেখ বাবা, আমার বকরাটা যেন মারা যায় না। আজ কালি বড় খাকতির সময় । - গোপাল । তারিণী, তোমার কি হলে ? তারিণী |" হবে কি বাব;–নম্বরারি নোটখানা ভাঙ্গিয়ে ফেলিচি ৷ হিরের আঙ্গটা কটা বিক্রি করতে পারি নাই। . গোপাল। আচ্ছ, সে গুল কাল আমাকে দিও, আমি হিন্দুস্থানী জহুরির কাছে নিয়ে গিয়ে বেচে আসবে। জহুরি আমাকে বিলক্ষণ জানে। আর কিছু কম করে ছেড়ে দিলেই তারা বাবা বলে কিনবে শিব বাবুর মহাখ'কেনা ছিল।