পাতা:জ্ঞানদীপিকা - পঞ্চম খণ্ড.pdf/৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

of k, ) লাস্ত}র্থ ক্রিয়া কলাপ দ্বারা ভে মার এই সাকর রূপের উপাসনা করে সেই মহাত্মাই বেদ ও তন্ত্রে পণ্ডিত। পরন্তু ব্ৰহ্মা কত স্তব যথা— রূপং তবৈতৎ পুরুষৰ্ষভোজ্যং শুেয়োর্থিতি র্বৈদিক তান্ত্রিকেণ। যোগেন ধাতঃ সহনক্তি লোকন পস্যাম্যমুখ্রিয় ছবিশ্ব মুর্তে ৷ হে পুরুষোত্তম ! তোমার এই সাকার রূপই শ্রেয়োর্থি জনগণ কর্তৃক বৈদিক ও তান্ত্রিক উপায় দ্বারা পূজনীয়। হে ধাতঃ ! তোমার এই রূপ পরিচ্ছন্ন নহে যে হেতু বিশ্ব মূৰ্ত্তি রূপ তোমাতে ত্রিলোক এবং অমাদিগকে যুগপৎ দর্শন করিতেছি। পাঠকগণ ! এতদ্বারা বিবেচনা করুন, বেদ প্রকাশক স্বয়ং ব্ৰহ্মা ও রুদ্রাদি দেবগণ কর্তৃক স্পষ্ট উক্ত ছইল বিষ্ণু অাদির সাকার রূপ অপরিচ্ছন্ন এবং বেদে ও তন্ত্রে যে পণ্ডিত ছয়েন তিনিই সাকণর রূপের উপাসন করেন। অতএব মুখ ব্যতীত কে সাকার রূপের অবছেল। করিতে পারে । পুষ্পদও কর্তৃক ব্যক্ত হুইয়াছে ভক্তাধীন ভগবান কেবল ভক্তের ছিতার্থে শরীর স্বীকার করিয়াছেন, তত্ৰাচ সাকার ঈশ্বর নছে এইরূপ সাধুদিগের বিষাদ জনক এবং খলদিগের তুষ্টিকারক যে কুতর্ক তাছা অভদ্র কর্তৃক উক্ত হইয়া থাকে। শঙ্কর ভাস্তে প্রকাশ আছে— দ্বিবিধেছি বেদোক্ত ধৰ্ম্মঃ প্ররতি লক্ষণে নিরুক্তি লক্ষণশ্চ । তত্ৰৈকো জগতঃ স্থিতি কারণং প্রাণিনাং সাক্ষণ