পাতা:জ্ঞানদীপিকা - পঞ্চম খণ্ড.pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ७१ 1 ।। विश्व ব্যক্তির শাস্ত্র তত্ত্ব নিশ্চয় বা ব্রহ্মদির গুণ সংখ্যা করা ও তদ্বৎ কারণ উপযুক্তি মনু পুরাণ উপনিশদাদি শস্ত্রে যখন ভুরিই বাক্যে ব্রহ্মাই পরমাত্মা ৰলিয়া স্পষ্টই কীৰ্ত্তন করিলেন এ স্থলে সেই গুণতিতের গুণ সংখ্যা কি উন্মাদ চেষ্টা বিশেষ নছে যোগবশিষ্টে দেখুন। ’ তুর্ণং সংপূজিতে দেবঃ সোর্ধপদ্যদিনাময়। অরোচন্মাং মহাসত্ত্বঃ সৰ্ব্বভূতহিতেরতঃ ॥ টীক। যদ্যপি সৃষ্টিরজঃ প্রধান স্তথাপি জগদ্বুদ্ধারে - স্তুত কারুণ্যত্ব মহাসত্বঃ সত্ব গুণ সম্পন্নঃ অতএব সৰ্ব্বভুক্ত হিতের তঃ । । বশিষ্ট বলেন, অ।মি সেই জগৎ পিতা ব্ৰহ্মাকে দেখিয়া সমস্ত্রমে প্রযত্ব সহকারে অতি সত্বরে পাদ্য অর্ঘ্য প্রদান পূর্বক পূজা করিয়াছিলাম মৎকর্তৃক পূজিত হইয়া সত্ব গুণাবলম্বী সৰ্ব্ব প্রাণীর হিতৈষী ভগবান ব্রহ্মা আমাকে এই কথা বলিলেন । টীকার অর্থ । যদ্যপি সৃষ্টি কার্ষ্যার্থে রজগুণ প্রধান তথাপি জগৎ উদ্ধার নিমিত্ত অতীব করুণ। মহাসত্ব গুণের কাৰ্য্য সুতরাং ব্রহ্মা অহরহ সৰ্ব্বভূতের হিতে রত এ জন্য সত্বগুণ সম্পন্ন ইহাতে সন্দেহ হইতে পারে না । কি আশ্চর্ষ্য ! কোন বচনে রজগুণে, ব্রহ্মা শ্রত হইয়াই যদি বন্ধা বাগানের মালির ন্যায় হেয় করি তবে শিব তদপেক্ষ হেয় হয় যে হেতু তিনি তমগুণি কিন্তু মছিন্ন স্তৰে দেখুন ঐ শিবকে গন্ধৰ্ব্ব রাজ পুষ্পদগু বলিয়াছেন বিশ্বোৎপত্তির নিমিত্ত তোমার ব্রহ্মা রূপের প্রণাম করি এবং জনসমুহের