পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায়া ও ঈশ্বরধারণার ক্রমবিকাশ। দাড়াইতে কবির সাহসের আবশ্যক। তোমার দ্যায়পর দয়াময় ঈশ্বর কি ? কবি জিজ্ঞাসিতেছেন, তিনি কি মনুষ্যরূপ বা পগুরূপ তাহার লক্ষ লক্ষ সন্তানের বিনাশ দেখিতেছেন না ? কারণ, এমন কে আছে, যে এক মুহূৰ্ত্তও অপরকে না মারিয়া জীবন ধারণ করিতে পারে ? তুমি কি সহস্ৰ সহস্র জীবন সংহার না করিয়া একটা নিঃশ্বাসও আকর্ষণ করিতে পার ? তুমি জীবিত রহিয়াছ, লক্ষ লক্ষ জীব মরিতেছে বলিয়। তোমার জীবনের প্রতি মুহূৰ্ত্ত, প্রত্যেক নিঃশ্বাস-যাহা তুমি গ্রহণ করিতেছ, তাহ সহস্ৰ সহস্ৰ জীবের মৃত্যুস্বরূপ, আর তোমার প্রত্যেক গতি লক্ষ লক্ষ জীবের মৃত্যুস্বরূপ । কেন তাহারা মরিবে ? এ সম্বন্ধে একটী অতি প্রাচীন অযৌক্তিক কথা প্রচলিত—আছে-“উহারা ত অতি नौफ़ औन।” मान रुश, cयन उांशहे छहेश-किरू हेह ७कऍी অমীমাংসিত বিষয়। কে বলিতে পারে—কীট মনুষ্য হইতে শ্রেষ্ঠ, কি নমুস্থ কীট হইতে শ্রেষ্ঠ ? কে প্রমাণ করিতে পারে,—এটা ঠিক, कि ७फ्नै कि ? मांश्ष शृश्। निग्लीम कटिङ श्रोत्त्व,-अश्श यज्ञ আবিষ্কার করিতে পারে, তবে মানুষই শ্রেষ্ঠতর। একথা বলিলে, ইহাও বলা যাইতে পারে, কীট গৃহ নিৰ্ম্মাণ করিতে পারে না বা যন্ত্র আবিষ্কার করিতে পারে না বলিয়াই সে শ্রেষ্ঠ। এ পক্ষেও । যেমন যুক্তি নাই, ও পক্ষেও তদ্রুপ নাই। - যাক সে কথা; তাহারা অতি হীন জীব ধরিয়া লইলেও,তাহার ধরিবে কেন ? যদি তাহার হীন জীৰ হয়, তাহামেরই ত বাচা বেশী দরকার। কেন তাহারা বাচিৰে না ? তাহাদের জীবন ইজিয়েই বেশী আবদ্ধ, স্বতরাং তাহার তোমার জামায় অপেক্ষা ১১৭