পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মায়া ও মুক্তি। স্বরূপে তাহার গতিরোধ করিয়া দণ্ডায়মান হন । বার বার এই প্রাচীর ভঙ্গ করিবার উদ্দেশে সে বেগে তদুপরি উৎপতিত হইতে । পারে। সারা জীবন যেমন সে অগ্রসর হয়, অমনি তাহার আদর্শ যেন তাহার সন্মুখ হইতে সরিয়া সরিয়া যায়—শেষে মৃত্যু আসিয়া হয়ত নিস্তার ;–ইহাই মায়া ।

  • বৈজ্ঞানিক উঠিলেন-মহ জ্ঞানপিপাসু। তাহার পক্ষে এমন কিছুই নাই, যাহা তিনি না ত্যাগ করিতে পারেন, কোন চেষ্টাতেই তাহাকে নিরুৎসাহ করিতে পারে না। তিনি ক্রমাগত অগ্রসর হইয়া, প্রকৃতির একটর পর একটী গুপ্ততত্ত্ব আবিষ্কার করিতেছেন—প্রকৃতির অন্তঃস্থল হইতে অভ্যন্তরীণ গুঢ় রহস্ত সকল উদঘাটন করিতেছেন–কিন্তু ইহার উদ্দেশ্য কি ? এ সব করিবার উদ্দেশু কি ? আমরা এই বৈজ্ঞানিকের গৌরব করিব কেন? কেন তিনি যশোলাভ করিবেন ? প্রকৃতি কি, মানুষ যতদূর জানিতে পারে, তদপেক্ষ অনন্তগুণে অধিক জানিতে *ारबन न ? उांश रुहेन७ डिमि कि अफू माझ्न ? जरफ़्ब्र অনুকরণে গৌরব কি ? বজ্ৰ যত প্রভূত-পরিমাণে তড়িৎশক্তিসন্নিবিষ্টই হউক না কেন, প্রকৃতি উহাকে যতদূর ইচ্ছ ততদূর । নিক্ষেপ করিতে পারেন। যদি কোন মানুষ তাহার শতাংশের একাংশ করিতে পারে, তবে আমরা তাহাকে একেবারে আকাশে তুলিয়া দিই। কিন্তু ইহার কারণ কি? প্রকৃতির আয়করণ— মৃত্যুর অন্ধকরণ—জাডোর অনুকরণ—অচেতনের অনুকরণের জন্ত, কেন তাহার প্রশংসা করিব ? -

মাধ্যাকর্ষণশক্তি অতি বৃহত্তম পদার্থকে পৰ্য্যন্ত খণ্ড বিখও - ১২৭