পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জগৎ | •ఉtéq* ক্ষুদ্র ব্রহ্মাণ্ড । মনুষ্যমন স্বভাবতঃই বাহিরে যাইতে চায়। মন যেন শরীরের বাহিরে ইন্দ্রিয়প্রণালী দিয়া উকি মারিতে চায়। চক্ষু অবশুই দেখিবে, কর্ণ অবশ্যই শুনিবে, ইন্দ্রিয়গণ অবশ্যই বহির্জগৎ প্রত্যক্ষ করিবে। তাই স্বভাবতঃই প্রকৃতির সৌন্দৰ্য্য ও মহত্ত্ব মানুষের দৃষ্টি প্রথমেই আকর্ষণ করে । মানবাত্মা প্রথমেই বহিজগতের সম্বন্ধে জিজ্ঞাসা করিয়াছিল। আকাশ, নক্ষত্রপুঞ্জ, অন্তরীক্ষস্থ অন্যান্ত পদার্থনিচয়, পৃথিবী, নদী, পৰ্ব্বত, সমুদ্র প্রভৃতি সম্বন্ধে প্রশ্ন জিজ্ঞাসিত হইয়াছিল, আর আমরা সকল প্রাচীন ধৰ্ম্মেই ইহার কিছু কিছু পরিচয় দেপিতে পাই। প্রথমে মানবমন অন্ধকারে হাতড়াইতে হাতড়াইতে, বাহিরে যাহা কিছু দেখিত তাহাই ধরিতে চেষ্টা করিত। এইরূপে সে নদীর একজন দেবতা, আকাশের অধিষ্ঠাত্রী আর একজন, মেঘের অধিষ্ঠাত্রী এক জন আবার বৃষ্টির অধিষ্ঠাত্রী আর এক দেবতায় বিশ্বাসী হইল । যেগুলিকে আমরা প্রকৃতির শক্তি বলিয়া জানি, তাছারাই সচেতন পদার্থরূপে পরিণত হইল। কিন্তু এই প্রশ্নের যতই গভীর হইতে গভীরতর অনুসন্ধান হইতে bళసి