পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/১৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জ্ঞানযোগ অসম্ভব। চক্ষু বাস্তবিক ইন্দ্রিয় নহে, উহা দর্শনের যন্ত্রমাত্র ; যথার্থ ইক্রিয়ট চক্ষুর পশ্চাতে অবস্থিত—উহা মস্তিষ্কস্থ স্নায়ুকেন্দ্র। যদি ঐ কেন্দ্রট নষ্ট হয়,তবে মানুষের অতি নিৰ্ম্মল চক্ষুদ্বয় থাকিতে পারে, কিন্তু সে কিছুই দেখিতে পাইবে না। অতএব দর্শনক্রিয়ার জন্ত ঐ প্রকৃত ইন্দ্রিয়ট থাকা বিশেষ আবশ্বক। আমাদের অস্তান্ত ইঞ্জিয়সম্বন্ধেও তারূপ । বাহিরের কর্ণ কেবল ভিতরে শব্দ লইয়া যাইবার যন্ত্রমাত্র ; উহ। মস্তিষ্কস্থ কেন্দ্ৰে পহুছান চাই। তবু ইহাই দর্শনক্রিয়ার জন্ত পৰ্য্যাপ্ত হইল না। কখন কখন এরূপ হয়, তুমি তোমার পুস্তকাগারে বলিয়া একাগ্রমনে কোন পুস্তক পড়িতেছ, এমন সময় ঘড়িতে বারটা বাজিল, কিন্তু তুমি তাহ শুনিতে পাইলে না। কেন শুনিতে পাইলে না ? এখানে কিসের অভাব ছিল ? মন ঐ ইঞ্জিয়ে সংযুক্ত ছিল না। অতএব আমরা দেখিতেছি, क्लओब्रङः, मन अदछहे थोक त्रहे । यथम, बांश् दश ; उॉब अब এই বাহ যন্ত্রটা ইজিয়ের নিকট যেন ঐ বিষয়কে বহন করিয়া লইয়া যায় ; তার পর আবার মন ইঞ্জিয়ে যুক্ত হওয়া চাই। যখন মূল মস্তিষ্কস্থ কেন্ত্রে যুক্ত না থাকে, তখন কর্ণযন্ত্রে এবং মস্তিত্ব পারিব না। মনুও কেবল বাহক মাত্র, উহাকে এই বিষয়ের ছাপ আরও ভিতরে বহন করিয়া বুদ্ধিকে প্রদান করিতে হয়। বুদ্ধি উদ্বার সম্বন্ধে নিশ্চয় করে। তথাপি কিন্তু পর্যাপ্ত হইল না। বুদ্ধিকে আবার আরও ভিতরে লইয়া গিয়া এই শরীরের রাজ আত্মার নিকট উহাকে সমর্পণ করিতে হয়। র্তাহার নিকট পহছিলে, তিনি তবে আদেশ করেন, “কর” অথবা “করিও না।” ১৯২