পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/২২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমৃতত্ব। শাস্ত আত্মা রহিয়াছেন। তাহ হইলেই, তিনি নিয়মের অন্তর্গত সমুদয় বস্তুর নিয়মন করিতেছেন। এই আত্মা নিয়মের অতীত, সুতরাং অবশুই তিনি মুক্তস্বভাব ; উহা কোনরূপ মিশ্রণোৎপন্ন পদার্থ হইতে পারে না-অথবা কোন কারণের কার্য্য হইতে পারে না। উহার কখন বিনাশ হইতে পারে না, কারণ,বিনাশ অর্থে কোন যৌগিক পদার্থের স্বীয় উপাদানগুলিতে পরিণতি। সুতরাং বছি কখন সংযোগোৎপন্ন ছিল না, তাহার বিনাশ কিরূপে হইবে ? উচ্চার মৃত্যু হয় বা বিনাশ হয় বলা কেবল অসম্বদ্ধ প্ৰলাপমাত্র } কিন্তু এখানেই প্রশ্নের চূড়ান্ত মীমাংসা হইল না। এইবারে আমরা বড় কঠিন জায়গায় আসিয়া পৌঁছিয়াছি—বড় স্বক্ষ সমস্তায় আসিয়া পড়িয়াছি। তোমাদের মধ্যে অনেকে হয় ত ভয় পাইবে। আমরা দেখিয়াছি, আত্মা ভূত, শক্তি এবং চিন্তারূপ ক্ষুদ্র জগতের অতীত বলিয়া একটী মৌলিক পদার্থ-সুতরাং উহার বিনাশ অসম্ভব। এইরূপ উহার জীবনও অসম্ভব। কারণ, যাহার বিনাশ নাই, তাহার জীবন কি করিয়া थात्वि ? भृङ्गा कि ? म, ७ *ि* ; औदन उाशबहे ७ नि?। शृङ्गाब थांब थक नीब স্থাপন এবং জীবনের আর এক_নাম মৃত্যুT_অভিব্যক্তির ৰূপবিশেষকে আমরা জীবন বলি, আবার উহারই অপর রূপবিশেষকে মৃত্যু বলি। যখন তরঙ্গ উচ্চে উঠে, তখন উহাকে বলে—জীবন, আর যখন উহ নামিয়া যায়, তখন বলে—মৃত্যু। যদি কোন বস্তু মৃত্যুর অতীত হয়, তবে ইহাও বুঝিতে হইবে যে, তাহা জন্মেরও অতীত। প্রথম সিদ্ধান্তটা এক্ষণে স্মরণ করযে, মানবাত্মা সেই সৰ্ব্বব্যাপিনী জগন্ময়ী শক্তি অথবা ঈশ্বরের ૨૨૧