পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/২৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- অপরোক্ষানুভূতি। দোষ হইল। এই জন্য নিম্নলিখিত বাক্যগুলিও এই সঙ্গে কথিত ইয়াছে। যাহারা অসৎকর্মকারী ও যাহাদের মন শান্ত নহে, তাহার কখন ইহাকে লাভ করিতে পারে না " কেবল যাহাদের হৃদয় পবিত্র, যাহাদের কার্য্য পবিত্র, যাহাদের ইন্দ্রিয়গণ সংযত, তাহাদিগের নিকটই সেই আত্মপ্রকাশিত হয়েন। আত্মা সম্বন্ধে একটা সুন্দর উপমা দেওয়া হইয়াছে। আত্মাকেরণী, শরীরকে রথ, বুদ্ধিকে সারথি, মনকে রশ্মি এবং ইক্রিয়গণকে অশ্ব বলিয়া জানিবে। যে রথে অশ্বগণ উত্তমরূপে সংযত থাকে, যে রথের লাগাম খুব মজবুত ও সারথির হন্তে দৃঢ়ৰূপে ধৃত থাকে, সেই রথই বিষ্ণুর সেই পরমপদে পৌছিতে পারে। কিন্তু ষে রথে ইন্দ্ৰিয়ৰূপ অশ্বগণ দৃঢ়ভাবে সংযত না থাকে, মনরুপ রশ্মিও দৃঢ়ভাবে সংযত না থাকে, সেই রথ অবশেষে বিনাশ-দশা প্রাপ্ত হয়। সকল ভূতের মধ্যে অবস্থিত আত্মা চক্ষু অথবা অন্ত কোন ইঞ্জিয়ের নিকট প্রকাশিত হন না, কিন্তু যাহাদের মন পবিত্র হইয়াছে, তাহারাই উহাকে দেখিতে পান। যিনি শব্দ, স্পর্শ, রূপ, রস, গন্ধের অতীত, যিনি অব্যয়, যাহার আদি অন্ত নাই, যিনি প্রকৃতির অতীত, অপরিণামী, তাহাকে যিনি উপলব্ধি क्रबन, ठिनि श्रृङ्घभूथ श्हेउ भूद्ध छन । किस्त्र उँोशत्क उँथणकि করা বড় কঠিন—এই পথ শাণিত ক্ষুরধারের ন্তায় দুর্গম পথ বড় দীর্ঘ ও বিপৎসস্কুল, কিন্তু নিরাশ হইও না, দৃঢ়ভাবে গমন কর। “উঠ, জাগে, এবং যে পৰ্যন্ত না সেই চরম লক্ষে পহুছিতে পার, সে পৰ্য্যন্ত্র নিবৃত্ত হইও না ।” - এক্ষণে দেখিতেছি, সমুদয় উপনিষদের ভিতর প্রধান কথা এই ○●\○