পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৩০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করিবারও সঙ্গতি নাই। তিনি হয়ত কয়েক টুকরা রুটি ও একটু জল খাইরাই পৰ্ব্বতচূড়ার বসিয়া আছেন। কিন্তু বৈজ্ঞানিক বলিলেন,—“ভাই কুকুর, তোমার মুখ কেবল ইঞ্জিয়ে আবদ্ধ ; তুমি ঐ স্থখ ভোগ করিতেছ। তুমি উহা হইতে উচ্চতর স্থখ কিছুই জান না। কিন্তু আমার পক্ষে ইহাই সৰ্ব্বাপেক্ষ সুখকর । আর যদি তোমার নিজের ভাবে মুখ অন্বেষণের অধিকার থাকে, তবে আমারও আছে।” এইটুকু আমাদের ভ্রম হয় যে, আমরা সমুদয় জগৎকে আপনভাবে পরিচালিত করিতে চাই। আমরা আমাদের মনকেই সমুদয় জগতের মাপকাটি করিতে চাই। তোমার পক্ষে ইঞ্জিয়ের বিষয়গুলিতেই সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিক সুখ, কিন্তু আমার সুখও যে তাহাতেই হইবে, তাহার কোন অর্থ নাই । যখন তুমি ঐ বিষয় লইয়া জেদ কর, তখনই তোমার সহিত আমার মতভেদ হয়। সাংসারিক হিতবাদীর সহিত ধৰ্ম্মবাদীর এই প্রভেদ। সাংসারিক হিতবাদী বলেন,—“দেখ, আমি কেমন মুখী । আমার যৎকিঞ্চিৎ আছে, কিন্তু ওসকল তত্ত্ব লইয়া আমি মাথ৷ ধামাই না । উহার অনুসন্ধানের অতীত। ওগুলির অন্বেষণে ন যাইয়া আমি বেশ মুখে আছি ।” বেশ, ভাল কথা। হিতবাদিগণ, তোমরা ধাহাতে সুখে থাক, তাহা বেশ । কিন্তু এই সংসার বড় ভয়ানক। যদি কোন ব্যক্তি তাহার ভ্রাতার কোন অনিষ্ট না করির স্বধলাভ করিতে পারে, ঈশ্বর তাহার উন্নতি করুন। কিন্তু যখন সেই ব্যক্তি আসিয়া আমাকে তাহার মতানুযায়ী কাৰ্য্য করিতে পরামর্শ দেয়, আর বলে, যদি এরূপ না কর, তবে ভূমি ł i

;

& } , আমি বলি, তুমি ত্রাপ্ত, কারণ, তোমার পক্ষে বাহ সুখকম; • , లిe(t २०