পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৩৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৰ্ম্মজীবনে বেদান্ত । সংকার্য্যে ব্যয়িত হইয়া থাকে। আর যদি তোমরা জগতে বড় বড় কাৰ্য্যকুশল ব্যক্তিগণের জীবনী পাঠ কর, তোমরা দেখিবে, তাহার অদ্ভূত শাস্তপ্রকৃতির লোক ছিলেন। কিছুতেই উহাদের চিত্তের সামঞ্জস্ত ভঙ্গ করিত না । এই জন্যই যে ব্যক্তি সহজেই রাগিয়া যায়, সে বড় একটা বেশী কায করিতে পারে না, আর যে কিছুতেই রাগে না, সে সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী কায করিতে পারে। যে ব্যক্তি ক্ৰোধ, ঘৃণা বা অন্য কোন রিপুর বশীভূত হইয়া পড়ে, সে এ জগতে বড় একটা কিছু করিতে পারে না, সে আপনাকে যেন খণ্ড খণ্ড করিয়া ফেলে, কিন্তু সে বড় কাযের লোক হয় না। কেবল শাস্ত, ক্ষমাশীল, স্থিরচিত্ত ব্যক্তিই সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিক কাৰ্য্য করিয়া থাকে। বেদান্ত আদর্শ সম্বন্ধেই উপদেশ দিয়া থাকেন, আর আদর্শ অবহু বাস্তব হইতে অর্থাৎ যাহাকে আমরা বোধগম্য বলিতে পারি তাহা, হইতে অনেক উচ্চ, তাহাও আমরা জানি। আমাদের জীবনে টুইট গতি দেখিতে পাওয়া যায়—একটা আমাদের আদর্শকে জীবনোপযোগীকর, আর অপরটা এই জীবনকে আদর্শোপযোগী গঠন করা। এই দুইটীর পার্থক্য বিশেষভাবে হৃদয়ঙ্গম করা উচিত—কারণ, আমাদের আদর্শকে জীবনোপযোগী করিয়া লইতে—নিজেদের মত করিয়া লইতে—আমরা অনেক সময়ে প্রলুব্ধ হইয়া থাকি। আমার ধারণা, আমি কোন বিশেষ প্রকার কার্য্য করিতে পারি। হয়ত शंशंब अशिकांश्चिह भन्झ । हेहोङ्ग श्रशिकांशनंग्न अं★क्रांप्ठहे इब्रठ ক্ৰোধ, ঘৃণা অথবা স্বার্থপরতারূপ অভিসন্ধি আছে। এখন কোন ব্যক্তি আমাকে কোন বিশেষ আদর্শ সম্বন্ধে উপদেশ দিলেন <缘叠粤。