পাতা:জ্ঞানযোগ - চতুর্থ সংস্করণ.pdf/৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানুষের যথার্থ স্বরূপ। শরীরের ভিতরে এই যে শক্তির বিকাশ দেখা যাইতেছে, ইহা কি ? আমরা সকলেই ইহা সহজে বুঝিতে পারি-দুই শক্তি যাহাই হউক, উহা জড়পরমাণুগুলিকে লইয়া তাহ হইচ্ছ্রোকৃতিবিশেষ— মনুষদেহ-গঠন করিতেছে। আর কে সিয়া তোমার আমার জন্ত শরীর গঠন করে না । অপরে আমার হইয়া খাই, তেছে, এরূপ আমি কখন দেখি নাই। আমাকেই ঐ খাদ্যের সার শরীরে গ্রহণ করিয়া, তাহ হইতে রক্ত মাংস অস্থি প্রভৃতি সমুদয়ই গঠন করিতে হয়। এই অদ্ভুত শক্তিটা কি ? ভূত ভবিষ্যৎ সম্বন্ধে কোনরূপ সিদ্ধান্ত মামুষের পক্ষে ভয়াবহ বোধ হয় ; অনেকের পক্ষে উহা কেবলমাত্র আম্মানিক ব্যাপার । বলিয়া প্রতীত হয়। আমরা সুতরাং বৰ্ত্তমানে কি হয়, সেইটাই বুঝিতে চেষ্টা করিব। আমরা বর্তমান বিষয়টাই গ্রহণ করিব। সে শক্তিটা কি, যাহা এক্ষণে আমার মধ্য দিয়া কাৰ্য্য করিতেছে ? আমরা দেখিয়াছি, সকল প্রাচীন শাস্ত্রেই এই শক্তিকে লোকে দুই শরীরেরই মত শরীরসম্পন্ন একটা জ্যোতিৰ্ম্ময় পদাৰ্থ বলিয়া

  • াকিবে। ক্রমশঃ আমরা দেখিতে পাই, ঐ জ্যোতিৰ্ম্ময়

§. दणिग्न जळखांश श्रेंठछ् न-ञांग्न ७कन्नै ठेफ़उब्र ভাব লোকের মন অধিকার করিতেছে। তাহ এই যে, কোনরূপ শরীর শক্তির স্থলাভিষিক্ত হইতে পারে না। যাহারই আকৃতি আছে, তাহাই কতকগুলা পরমাণুর সংহতিমাত্র,

  • हे *शैबप्क भर्गुन ७ ब्रिशगन कब्रिाउ परे कैिबाडिग्निरू

, 8s s